Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Stephen Sondheim: পিতৃহারা ব্রডওয়ে মিউজিক! ‘থ্যাংকসগিভিং’-এর পরের দিনেই দেহাবসান কিংবদন্তীর…

সন্ডহাইম তাঁর প্রথম ব্রডওয়ে শোয়ের জন্য শব্দ আর সঙ্গীত দুটোই নিজে লিখেছিলেন। ১৯৬২ সালে তাঁর লেখা কমেডি পারফরম্যান্স "এ ফানি থিং হ্যাপেনড অন দ্য ওয়ে টু দ্য ফোরাম" সেরা মিউজিক্যালের জন্য টনি পুরস্কার জিতেছিল।

Stephen Sondheim: পিতৃহারা ব্রডওয়ে মিউজিক! 'থ্যাংকসগিভিং'-এর পরের দিনেই দেহাবসান কিংবদন্তীর...
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Nov 28, 2021 | 3:33 PM

আমেরিকার সঙ্গীত সত্ত্বাকে মাত্রিক সংজ্ঞা যিনি দিয়েছিলেন, বন্ধুদের সঙ্গে থ্যাঙ্কসগিভিং পালন করার পরের দিনই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন। স্টিফেন সন্ডহাইম মারা গেলেন ৯১ বছর বয়সে। সঙ্গীত জগতে অসাধারণ কৃতির অধিকারী, ‘ওয়েস্ট সাইড স্টোরি’-এর স্রষ্টার দেহবসানে শোকস্তব্ধ গোটা পৃথিবী। ফ্র্যাঙ্ক সিনাত্রা থেকে শুরু করে মেরিল স্ট্রিপ, সবার সৃষ্টিতেই অবিসংবাদিত ভূমিকা রেখেছিলেন সন্ডহাইম। মঞ্চের জগতে সঙ্গীত স্রষ্টাদের লম্বা তালিকায় পথ প্রদর্শকদের তালিকাতে গুটি কয়েক নাম বার বার আসে। সেই আর্ভিং বার্লিন, কোল পর্টার, জেরি হারম্যান, নোয়েল কাওয়ার্ড দের মতো অভিব্যক্তিদের সঙ্গে সন্ডহাইমের নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।

Stephen Sondheim died

যদিও সন্ডহাইম অনেকটা সময় একাই নিজের কাজ উপভোগ করতেন, তবে সাধারণত গভীর রাতে, যখন তিনি লেখালিখি করতেন, শোনা যায় প্রায়শই থিয়েটারের সহযোগীদের সঙ্গে কথা বলতেন। তার কর্মজীবনের প্রথম দশকের পরে, তিনি আর কখনও ভাড়ার লেখক হননি। এমনকি খুব তাড়াতাড়িই একটি শো পরিচালনা থেকে শুরু করে সম্পাদনা সবটাই তাঁর করায়ত্বে থাকত। তিনি যে সহযোগীদের বেছে নিয়েছিলেন তাঁদের মধ্যে ছিলেন প্রযোজক এবং পরিচালক হ্যাল প্রিন্স, অর্কেস্ট্রেটর জোনাথন টিউনিক এবং লেখক ও পরিচালক জেমস ল্যাপিন। যাঁরা শুধুমাত্র বিনোদনের ক্ষেত্রেই নয়, সঙ্গীতকে নতুন দর্শকদের জন্য একটা পরাকাষ্ঠা করে দিতে পেরেছিলেন।

সন্ডহাইম তাঁর প্রথম ব্রডওয়ে শোয়ের জন্য শব্দ আর সঙ্গীত দুটোই নিজে লিখেছিলেন। ১৯৬২ সালে তাঁর লেখা কমেডি পারফরম্যান্স “এ ফানি থিং হ্যাপেনড অন দ্য ওয়ে টু দ্য ফোরাম” সেরা মিউজিক্যালের জন্য টনি পুরস্কার জিতেছিল। এই গানটি দু’বছরেরও বেশি সময় ধরে চলেছিল।

১৯৭০ এবং ১৯৮০-এর দশককে তাঁর সবচেয়ে উত্পাদনশীল সময়কাল হিসেবে ধরা হয়। তিনি ‘কোম্পানি’ (১৯০৭০), ‘ফলিস’ (১৯৭১), ‘এ লিটল নাইট মিউজিক’ (১৯৭৩), ‘পেসিফিক ওভারচিওরস’ সহ আরও অনেক মৌলিক আর বৈচিত্র্যময় কাজের সিরিজ বের করেছিলেন। এছাড়াও ‘সুইনি টড’ (১৯৭৯), ‘মেরিলি উই রোল অ্যালং’ (১৯৮১), ‘সান্ডে ইন দ্য পার্ক উইথ জর্জ’ (১৯৮৪), ‘ইন্টু দ্য উডস’ (১৯৮৭) ইত্যাদি। শুক্রবার রাতে তাঁর বাড়িতেই দেহত্যাগ করেন ব্রোডওয়ের এই কিংবদন্তী সঙ্গীত শিল্পী স্টিফেন সন্ডহাইম।

আরও পড়ুন: Grammy Award: প্রথম পাকিস্তানি মহিলা হিসেবে গ্র্যামির মঞ্চে নজির সৃষ্টি আরুজ আফতাবের

আরও পড়ুন: Domestic violence: লকডাউনে ১০জনের মধ্যে ৭জন মহিলা হিংসা ও নির্যাতনের শিকার! দাবি ইউএন সার্ভের

আরও পড়ুন: Dialogues 2021: প্রান্তিক লিঙ্গের মানুষদের নিয়ে ‘কথোপকথন’, এ দেশের সবথেকে পুরনো ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল ‘ডায়ালগস’