Vivek Agnihotri: অস্কার নয়, জাতীয় পুরস্কারই বেশি গর্বের; ‘দ্যা ভ্যাকসিন ওয়ার’ মুখ থুবড়ে পড়ার পর বললেন পরিচালক বিবেকরঞ্জন অগ্নিহোত্রী
The Vaccine War: ২০২৩ সালের অস্কারে গিয়েছিল বিবেকের বহুচর্চিত ছবি 'দ্যা কাশ্মীর ফাইলস'। মাত্র ১৫ কোটি টাকায় তৈরি ছবিটি বক্স অফিসে আয় করেছিল ২১৮ কোটি টাকা। 'দ্যা ভ্যাকসিন ওয়ার'-এর ক্ষেত্রে তেমনটা না ঘটলেও কি এই গবেষণাভিত্তিক ছবিকে অস্কারে পাঠাতে চেয়েছিলেন বিবেক?
২৮ সেপ্টেম্বর মুক্তি পেয়েছে বিবেকরঞ্জন অগ্নিহোত্রীর নতুন ছবি ‘দ্যা ভ্যাকসিন ওয়ার’। ৫ দিন কেটে গিয়েছে। বিশ্বব্যাপী মুক্তি পাওয়া ছবিটির এখনও পর্যন্ত মোট আয় মোটে ৭.২৫ কোটি টাকা। এবং এত কম আয়ের কারণে ছবিকে বক্সঅফিসে ফ্লপও বলা হচ্ছে।
করোনাকালে ভারতের নিজস্ব ভ্যাকসিন তৈরির লড়াইকে এই ছবি মারফত বড় পর্দায় তুলে ধরেছিলেন বিবেকরঞ্জন অগ্নিহোত্রী। ভারতীয় বিজ্ঞানীদের নিজের তৈরি ভ্যাকসিন BBV152, অর্থাৎ কোভ্য়াকসিন তৈরির গল্পই অনুপ্রাণিত করেছে এই ছবির চিত্রনাট্যকে। চিত্রনাট্যটি গবেষণাভিত্তিক। নেপথ্যে রয়েছেন পরিচালক স্বয়ং এবং ছবিটি প্রযোজনা করেছিলেন তাঁর স্ত্রী এবং বিশিষ্ট্য অভিনেত্রী পল্লবী যোশী। পল্লবী ছাড়াও ছবির অন্যান্য় চরিত্রে অভিনয় করেছেন অনুপম খের, নানা পাটেকর, রাইমা সেন, সপ্তমী গোওডারা।
২০২৩ সালের অস্কারে গিয়েছিল বিবেকের বহুচর্চিত ছবি ‘দ্যা কাশ্মীর ফাইলস’। মাত্র ১৫ কোটি টাকায় তৈরি ছবিটি বক্স অফিসে আয় করেছিল ২১৮ কোটি টাকা। ‘দ্যা ভ্যাকসিন ওয়ার’-এর ক্ষেত্রে তেমনটা না ঘটলেও কি এই গবেষণাভিত্তিক ছবিকে অস্কারে পাঠাতে চেয়েছিলেন বিবেক?
জবাবে বিবেক বলেছেন, “আমার কাছে বেশি গুরুত্ব পায় জাতীয় পুরস্কার। যেটা আমার দেশ আমাদের দিয়ে থাকে। সেটাই আমার কাছে বেশি গর্বের। আমাদের দেশের প্রেসিডেন্ট সেই পুরস্কার দেন আমাদের। সত্যি বলতে কী, জাতীয় পুরস্কারের জন্যই আমাদের ছবিগুলি বেশি মানানসই।। আর যদি অস্কারেই পাঠাতে হয় এই ছবি, সেখানে সরাসরি পাঠিয়ে দেব ছবিকে। অস্কারে গিয়েছে মালায়ালাম ছবি ‘২০১৮’। ওদের টিমকে অভিনন্দন জানাতে চাই।”