Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

শরণার্থী জড়ো করে তাঁদের ভোটার কার্ড দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: কঙ্গনা রাণাওয়াত

প্রত্যেকেই এমন একজন স্বৈরশাসক চায় যারা তাঁদের বেত্রাঘাত করতে পারে এবং দায়িত্ব নিতে পারে, এবং আমি মমতা দিদিকে স্যালুট করি, কারণ আপনি যদি ভিলেন হতে চান তবে আপনাকে অবশ্যই রাবণ হতে হবে। রাহুল গান্ধীর মতো গোগো নয়।

শরণার্থী জড়ো করে তাঁদের ভোটার কার্ড দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: কঙ্গনা রাণাওয়াত
মমতা-কঙ্গনা।
Follow Us:
| Updated on: May 03, 2021 | 6:00 PM

গোটা বিজেপি নেতৃবৃন্দের নজর ছিল পশ্চিমবঙ্গে। একেবারে যাকে বলে পাখির চোখ। মোদী-অমিত শাহ-নাড্ডা কে আসেননি নির্বাচনী প্রচারে। কিন্তু  শেষ রক্ষা আর হল কই। ফল ঘোষণার পর ২ মে সবুজ ঝড়ে উড়ে গেল গেরুয়া শিবির। COVID-19: Sushmita Sen pens inspiring message on the human spirit

 

আরও পড়ুন ‘অন্যকে রগড়াতে গিয়ে নিজেই কখন রগড়ে যাবেন.. ধরতে পারবেন না’, দুই ‘ঘোষ’কে নিয়ে পোস্ট সৃজিতের

 

সরকার গড়ছেন দিদি। চারিদিকে ‘খেলা হবে’ স্লোগান। টলিউড তো বটেই বলিউডের চোখও যে ছিল বাংলার বিধানসভার নির্বাচনে, তা আবারও প্রমাণ হল কঙ্গনা রাণাওয়াতের সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে। মুখ্যমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানালেন ঠিকই কিন্তু কটাক্ষের সুরে। কঙ্গনা লিখলেন, গুন্ডামি, হত্যা, হুমকি, এবং শরণার্থীদের ভোটার কার্ড বিলিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অভিযোগের সুর টেনে পোস্টে কঙ্গনা লেখেন, ‘নরেন্দ্র মোদীর এটাই শক্তি, তারা শাহীনবাগের বিক্ষোভ/ দিল্লির দাঙ্গায় বিজেপিকে শক্তিশালী করেছিল, আন্তর্জাতিক মাফিয়াদের উপরে আরও চাপ তৈরি করেছিল।

 

কঙ্গনার পোস্ট।

তাঁরা নির্বাচনের আগে এনআরসি এবং সিএএ প্রয়োগ করতে পারেনি এবং সে কারণে অনুপ্রবেশকারীদের আটকানো যায়নি যা তৃণমূল কংগ্রেস ভোট ব্যাংক হিসাবে ব্যবহৃত করেছে। তবে, এটা কেউ অস্বীকার করতে পারবে না, ২০১৯ সালের পর মমতাদিদি আহত বাঘের মতো ফিরে এসেছে, কেন্দ্রকে হুমকি দিয়েছেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে তাঁর হেলিকপ্টার থেকে নামতে দেননি, সিএএ/এনআরসি বন্ধ করে দিয়েছেন,

 

 

 

বিজেপি কর্মীদের হত্যা করেছেন, খোলাখুলি গুন্ডামি করেছেন, এবং মোদীকে সতর্কবাণী দিয়ে বলেছেন আসুন, খেলা হবে। তিনি প্রকাশ্যে শরণার্থী জড়ো করে তাঁদের আরও ভোটার কার্ড দিয়েছেন। সত্য হ’ল গণতন্ত্রই সবচেয়ে বড় রসিকতা, প্রত্যেকেই এমন একজন স্বৈরশাসক চায় যারা তাঁদের বেত্রাঘাত করতে পারে এবং দায়িত্ব নিতে পারে, এবং আমি মমতা দিদিকে স্যালুট করি কারণ আপনি যদি ভিলেন হতে চান তবে আপনাকে অবশ্যই রাবণ হতে হবে রাহুল গান্ধীর মতো গোগো নয়। তিনি এ জয়ের প্রাপ্য, অভিনন্দন!!!’