Ghorer Bioscope: হাঁটতে অসুবিধে, TV9-এর আন্তরিকতায় মুগ্ধ হয়ে লিলি চক্রবর্তী বললেন…
Ghorer Bioscope: সেই কবেকারের কথা। ‘কেদার রাজা’ থেকে শুরু করেছিলেন যাত্রা। কত বসন্ত পার হয়েছে মাঝে। আজও লিলি চক্রবর্তী সমান ভাবে প্রাসঙ্গিক।
সেই কবেকারের কথা। ‘কেদার রাজা’ থেকে শুরু করেছিলেন যাত্রা। কত বসন্ত পার হয়েছে মাঝে। আজও লিলি চক্রবর্তী সমান ভাবে প্রাসঙ্গিক। বাংলা সিনেমা-সিরিয়াল জগতে তাঁর অভূতপূর্ব অবদানের জন্য টিভিনাইন বাংলা আয়োজিত ঘরের বায়োস্কোপে Special recognisation Award বা বিশেষ সম্মান দেওয়া হয়েছিল অভিনেত্রীকে। পরেছিলেন ঢাকাই। তাতে সোনালি পাড়। কানে-গলায় সোনার গয়না। পুরস্কার পেয়ে মঞ্চে দাঁড়িয়েই তিনি বললেন, “৬৩ বছর ইন্ডাস্ট্রিতে আছি, আপনাদের এই ভালবাসা পেয়ে আনন্দিত। আপনারা আছেন বলেই আছি।” শুধু তাই নয়, টিভিনাইন বাংলার আন্তরিকতায় তিনি মুগ্ধ। বললেন, “পুরস্কার পেতে সকলেরই ভাল লাগে, আমারও ভাল লাগছে, এর আগে বহু পেয়েছি। কিন্তু এখানে আন্তরিকতাটা একটু অন্যরকম। সবাই মিলে চেষ্টা করছে যাতে আমার কোনও অসুবিধে না হয়। ধরে ধরে নিয়ে যাচ্ছে। আসলে বয়স হচ্ছে তো, তাই সিঁড়ি দিয়ে উঠতে একটু অসুবিধেও হয়… কিন্তু তাঁরা খেয়াল রেখেছেন। টিভিনাইন বাংলাকে অনেক ধন্যবাদ আমায় এই সম্মান তাঁরা জানিয়েছেন। যাদের কাছ থেকে পুরস্কার পেয়েছি ধৃতিমান (চট্টোপাধ্যায়) ও মুনমুন (সেন) ওঁরাও আমার খুব প্রিয়। ওঁদের সঙ্গে কাজও করেছি। সব মিলিয়ে ভাল লাগছে।” দীর্ঘ কেরিয়ার তাঁর। কেরিয়ারে এসেছে নানা চড়াই-উতরাই। আজও সমানতালে কাল চলছে লিলি চক্রবর্তীর। তাঁকে সম্মাননা জানাতে পেরে গর্বিত টিভিনাইন বাংলাও। তাঁকে অনেক শুভেচ্ছা।
প্রসঙ্গত, টিভিনাইন বাংলা আয়োজিত ‘ঘরের বায়োস্কোপ’ অ্যাওয়ার্ড প্রথম বছরেই পেয়েছে দর্শকদের ভালবাসা। শহরের পাঁচতারায় চাঁদের হাট বসেছিল। টেলি থেকে টলি, ওটিটি থেকে ইউটিউব হাজির হয়েছিলেন সকলেই। এই প্রয়াস পছন্দ করেছেন সব তারকারাই।