Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

মুখে হাসি, চোখে-মুখে কাদা মাখামাখি চিনতে পারছেন টলিপাড়ার নায়ককে?

মাথায় ঝাঁকড়া চুল। চারিদিক কাদায় কাদা। সেই কাদায় আরামে শুয়ে রয়েছেন টলিপাড়ার সুপারস্টার। তাঁর চোখ মুখও কাদায় মাখামাখি। চিনতে পারছেন টলিপাড়ার নায়ককে। এই মুহূর্তে তাঁকেই টালিগঞ্জের হিট মেশিন বলা হচ্ছে। এবার কি বুঝতে পারছেন কার কথা বলা হচ্ছে?

মুখে হাসি, চোখে-মুখে কাদা মাখামাখি চিনতে পারছেন টলিপাড়ার নায়ককে?
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jan 08, 2025 | 5:59 PM

মাথায় ঝাঁকড়া চুল। চারিদিক কাদায় কাদা। সেই কাদায় আরামে শুয়ে রয়েছেন টলিপাড়ার সুপারস্টার। তাঁর চোখ মুখও কাদায় মাখামাখি। চিনতে পারছেন টলিপাড়ার নায়ককে। এই মুহূর্তে তাঁকেই টালিগঞ্জের হিট মেশিন বলা হচ্ছে। এবার কি বুঝতে পারছেন কার কথা বলা হচ্ছে? ক্রিসমাসে মুক্তি পেয়েছে তাঁর নতুন ছবি। সেই ছবিতে নায়ককে দেখে রীতিমতো চমকে গিয়েছেন সবাই। অনেক দিন পরে অ্যাকশন অবতারে পর্দায় ফিরেছেন এবার কি চিনতে পারছেন নায়ককে? দেবের কথাই বলা হচ্ছে। এই মুহূর্তে মধু মাহাতোয় বুঁদ দর্শক। সেই সঙ্গে নায়কও। ছবিতে ‘কিশোরী’ গান তো এখন সকলের প্লে-লিস্টে। সিনেমার শুটিংয়ের সময়েরই একটি ছবি পোস্ট করলেন নায়ক।

পুরো ছবিরই শুটিং হয়েছে কয়লা খনির বিভিন্ন জায়গায়। এমনই কয়লা খনিতে শুটিংয়ের একটি ছবি পোস্ট করলেন নায়ক। ছবি পোস্ট করে নায়ক লেখেন ‘এমনি’। উল্লেখ্য, এই ছবির জন্য বিপুল প্রশংসা পেয়েছেন অভিনেতা। সম্প্রতি পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায় লেখেন, “একটা গুরুত্বপূর্ণ ছবি সবসময় ভালভাবে বানানো হবে যে সেটা নাও হতে পারে। বাংলা ছবির জন্য খাদান ছবিটি যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সেটা কমন সেন্স থাকলেই বোঝা যাবে। তবে ছবিটি ভীষণ ভালভাবে বানানো হয়েছে। এটা ঠিক যে যিশু সেনগুপ্তর বাঙাল উচ্চারণটা সবসময় সব জায়গায় এক ছিল না। এটাও ঠিক যে নিউটাউনের তৃতীয় সূত্রকে উদযাপন করতে গিয়ে গ্রাভিটির অন্যান্য সূত্রকে উপেক্ষা করা যায় না। কোলিয়ারির অন্যান্য নিয়ন, অব্যবস্থা বা পরিস্থিতি নিয়ে জানতে মন চেয়েছে। কিন্তু তারপরও এই ছোটখাটো জিনিসগুলো ছাড়া খাদান আমার দারুন লেগেছে। ভাষা, উচ্চারণকে আঞ্চলিক করার আপ্রাণ চেষ্টা করা হয়েছে। পোশাক, রাজনীতি, খাবার, ইত্যাদি বিষয়গুলোর দিকে নজর দেওয়া হয়েছে। লার্জার দ্যান লাইফ ক্যানভাস যেন, একাধিক আবেগঘন মুহূর্ত তৈরি করা হয়েছে। দারুনভাবে এডিট করা হয়েছে, সিকোয়েন্স থেকে সিকোয়েন্স দ্রুত সরেছে। দর্শকদের স্পুনফিড না করিয়ে গল্প বলার ক্ষেত্রে তাঁদের অংশীদার করা হয়েছে। কবি সুকান্তর উল্লেখ থেকে উন্নতির সঙ্গে কেন পরিবেশের দিকে নজর দেওয়া জরুরি সেটাও বোঝানো হয়েছে।”