করোনা আবহে ফুসফুস সুস্থ রাখুন এই তিন উপায়ে
করোনাভাইরাসের থাবা, দূষণের বাড়বাড়ন্ত- সব মিলিয়ে ফুসফুসের অবস্থা বেশ কঠিন। এইসবের থেকে কেহাই পেতে কী কী করণীয়? ব্য়স্ততার মধ্যেই ফুসফুসের খেয়াল রাখবেন কীভাবে, জেনে নিন এখানে...
দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ার পরই দেশে আরও ভয়ংকর আকার ধারণ করেছে করোনাভাইরাস। এরই মধ্যে ট্রেনে, বাসে আগের মতোই ভিড়ে ঠাসা। অনেকেই মানছেন না করোনার নিয়মবিধি। এইসবের থেকে নিজেকে সুরক্ষিত ও সুস্থ রাখতে কিছু নিয়ম পালন করে চলেই কিছুটা নিরাপদে থাকবেন। যে কোন ভাইরাস নাক-মুখ দিয়ে প্রবেশ করে প্রথমে গলা ও ফুসফুসে আক্রমণ করে। করোনাভাইরাসের বাইরেও রয়েছে দূষনের প্রভাব। আর তাই করোনা পরিস্থিতিতে ফুসফুস কীভাবে নিরাপদে রাখবেন, তার কিছু ঘরোয়া টোটকা দেওয়া রইল এখানে…
রোজ পাতে থাকুক গাজর
ব্যস্ততার মধ্যেই নিজের জন্যও কিছুটা সময় বের করুন। যোগাসনের পাশাপাশি ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চে বা ডিনারের সময় সব সবজির মধ্যে গাজরের প্রাধাণ্য থাকুক বেশি।
শাক-শবজির খাওয়ার অভ্যেস করুন
সবুজ ও তাজা শাকপাতা ফুসফুসকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। পালং শাক, বাঁধাকপি, ব্রোকোলি, মেথি শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ থাকে। শীতকালে এই সবজি বেশি পাওয়া গেলেও এখন সব সবজিই বাজারে পাওয়া যায়। করোনাকালে নিজেকে সুস্থ থাকতে শাক-সবজি খেলে অন্যান্যদের থেকে কিছুটা নিরাপদ থাকবেন।
আরও পড়ুন: গরমে কুল থাকতে রোজ পাতে থাকুক ঢেঁড়স! জেনে নিন এর গুণাবলী…
সবজি না খেলে নিয়মিত মাছ খান
আমিষ না হলে মুখে ভাত রোচে না অনেকেরই। তাহলে কুছ পরোয়া নেহি। প্রতিদিন যেকোনও একটি করে যেকোনও ধরণের মাছ খান। মাছে প্রচুর পরিমাণে খনিজ থাকে, যা ফুসফুসকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
আন্ডা কি ফান্ডা
ডিম অত্যন্ত সহজপাচ্য খাদ্য। ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ বা ডিনার- যেকোনও সময়ই ডিম খাওয়া চলে। অনেকেই ডিংমের সাদা অংশটি খেয়ে হলুদ অংশটি খান না। কিনতু ডিমের হলুদ অংশ হল ভিটামিন এ-র উত্সস্থল। ফুসফুস সতেজ ও শক্তি বাড়াতে প্রতিদিন একটি করে ডিম খান।