Cancer Affecting Women: কোন ধরনের ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি মেয়েদের? জানুন
Cancer In Women: স্তন ক্যান্সারের পর,মহিলারা যে ক্যানসারে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হন সেটা হল কোলন ক্যান্সার বা মলাশয়ের ক্যান্সার। প্রাথমিক পর্যায়ে সব সময় ধরা পড়ে না এই ক্যানসার।
ক্যানসার (Cancer) এখন এক বিশ্বব্যাপী (Global Problem) সমস্যায় পরিণত হয়েছে। শুধু সমস্যাই নয় এটি এখন মানুষের আতঙ্কের অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রাথমিক পর্যায়ে এই রোগ ধরা পড়লেও তা একেবারে নির্মূল করা সম্ভব হচ্ছে না। আবার ফিরে আসছে এই রোগ। ফলে শেষ পর্যন্ত প্রাণ হারাচ্ছেন রোগীরা। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে এই রোগের শিকার হতে পারেন মানুষ। এবং এই মারণ রোগ বয়সেরও তোয়াক্কা করে মা। তবে গবেষণা বলছে এমন কিছু ক্য়ানসার রয়েছে যাতে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন মহিলারা।
স্তন ক্যানসার: যতদিন যাচ্ছে বাড়ছে এই ক্যানসারের প্রকোপ। এপিডেমিওলজিকাল ডাটার গবেষণা অনুযায়ী ভারতে প্রত্যেক ১ লাখ মহিলার মধ্যে ১৫ জন এই ক্যানসারে আক্রান্ত। এই ক্যানসার শেষ পর্যন্ত ফুসফুস, হাড়, মস্তিষ্কে ছড়িয়ে পড়তে পারে। কেন হয় এই ক্যানসার? স্থুলতা এই ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়া।
ওভারিয়ান ক্যানসার: সময়ের সঙ্গে-সঙ্গে লাফিয়ে বাড়ছে ওভারিয়ান ক্যানসার। আজকাল অনেক মেয়েরাই ওভারিয়ান সিস্টের সমস্যায় ভোগেন। যা চিকিৎসার অভাবে বা গাফিলতির কারণে পরে ওভারিয়ান ক্যানসারের কারণ হতে পারে। এই ক্যানসারকে এক কথায় নীরব ঘাতক বলা হয়।
জরায়ুমুখের ক্যানসার: মহিলারা যে ধরনের ক্যানসারে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হন তার মধ্যে অন্য়তম হল জরায়ুমুখের ক্যানসার। গবেষণা বলছে, প্রতি বছর বিশ্লের প্রায় কয়েক লাখ নারী এই ক্যানসারের শিকার হন। যোনি, মলদ্বার এমনকি মুত্রথলিতেও ছড়িয়ে পড়তে পারে এই ক্যানসার। এই ক্যানসারের সাধারণ লক্ষণ গুলি কী-কী? যৌনমিলনের পর রক্তপাত, বিনা কারণে অবিরাম রক্তপাত, প্রস্রাবে অসুবিধা ইত্যাদি।
ফুসফুসের ক্যানসার: ধূমপানের কারণে মূলত এই ক্যানসার বাসা বাঁধে শরীরে। তলে শুধু পুরুষারই নন, মহিলারাও ফুসফুসের ক্য়ানসারে আক্রান্ত হন। যেসব মহিলারা ধূমপান করেন তাঁদের শরীরের মূলত এই ক্যানসার বাড়ছে।
কোলন ক্যানসার: স্তন ক্যান্সারের পর,মহিলারা যে ক্যানসারে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হন সেটা হল কোলন ক্যান্সার বা মলাশয়ের ক্যান্সার। প্রাথমিক পর্যায়ে সব সময় ধরা পড়ে না এই ক্যানসার। বেশিরভাগ সময়ই শরীরে জাঁকিয়ে বসার পর জানান দেয় এই মারণ রোগ। পরে লিভার, ফুসফুস এবং মস্তিষ্কে ছড়িয়ে পড়তে পারে এই ক্যান্সার।
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।