Delhi COVID Case: পর পর ২ দিন ৪০০ ছাড়াল দিল্লির দৈনিক সংক্রমণ, পজিটিভিটি রেট ১৬ শতাংশের বেশি

Coronavirus cases: আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে যাঁরা হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন, তার প্রায় অর্ধেক রয়েছেন আইসিইউ-তে। ৮৭ জন রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালের কোভিড ওয়ার্ডে ভর্তি রয়েছেন। এর মধ্যএ ৪৪ জন রয়েছেন আইসিইউ-তে।

Delhi COVID Case: পর পর ২ দিন ৪০০ ছাড়াল দিল্লির দৈনিক সংক্রমণ, পজিটিভিটি রেট ১৬ শতাংশের বেশি
সামান্য স্বস্তি করোনা সংক্রমণে।
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Apr 03, 2023 | 8:04 AM

নয়াদিল্লি: পর পর ২ দিন ৪০০ ছাড়াল দিল্লির দৈনিক কোভিড সংক্রমণ। দিল্লির স্বাস্থ্য দফতরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘন্টায় দেশের রাজধানীতে ৪২৯ জন নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। রবিবার এই সংখ্যাটা ছিল ৪১৬তে। শনিবার প্রায় ৭ মাস পর ৪০০-র গণ্ডি ছাড়িয়েছিল দৈনিক সংক্রমণ। সেই সঙ্গে দৈনিক পজিটিভিটি হারও বেড়েছে দিল্লিতে। শনিবারের থেকে তা বেড়েছে ২ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় দিল্লিতে পজিটিভিটি হার পৌঁছেছে ১৬.০৯ শতাংশে। গত এক সপ্তাহ ধরেই দৈনিক সংক্রমণ বৃদ্ধিতে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। দিল্লিতে এখন সক্রিয় রোগী রয়েছেন ১ হাজার ৩৯৫ জন।

গত বছরের শেষ দিক থেকেই দেশে একে বারে কমে গিয়েছিল কোভিড সংক্রমণ। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে তা আবার বাড়তে শুরু করেছে। গত কয়েক দিনে দিল্লিতেও লাফিয়ে বেড়েছে দৈনিক সংক্রমণ। জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে দিল্লিতে দৈনিক সংক্রমণ শূন্যতে পৌঁছেছিল। গত ২ দিনে তা ৪০০ পার করেছে। যদিও সংক্রমণ মাত্রাছাড়া না হওয়ায় চিকিৎসা পেতে কোনও অসুবিধা হচ্ছে না। আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে যাঁরা হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন, তার প্রায় অর্ধেক রয়েছেন আইসিইউ-তে। ৮৭ জন রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালের কোভিড ওয়ার্ডে ভর্তি রয়েছেন। এর মধ্যএ ৪৪ জন রয়েছেন আইসিইউ-তে। ৩৩ জনের অক্সিজেনের সাপোর্ট লাগছে।

দিল্লির কোভিড পরিস্থিতির মোকাবিলায় সরকার তৈরি রয়েছে বলে শুক্রবারই দাবি করেছিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীবাল। পাশাপাশি সাধারণ মানুষকে কোভিড বিধি মেনে চলার বার্তাও দিয়েছিলেন তিনি। কোভিড পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠকও করেছেন তিনি। দৈনিক সংক্রমণ বাড়লেও কোভিডের জেরে মৃত্যু সংখ্যা মোটেই বেশি নয় রাজধানীতে। গত চার-পাঁচ দিনে মাত্র তিন জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। জিনোম সিকোয়েন্সের তথ্য অনুসারে, করোনাভাইরাসের XBB.1.16 রূপভেদ দিল্লির এই কোভিড সংক্রমণ বৃদ্ধির জন্য দায়ী। অধিকাংশ আক্রান্তই করোনাভাইরাসের এই রূপে আক্রান্ত হয়েছেন।