ED raid: মুদ্রা ‘দোষে’ হিরোর চেয়ারম্যানের প্রায় ২৫ কোটির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত ইডি-র
ED raid: প্রসঙ্গত, ফরেন এক্সচেঞ্জ মুদ্রা দেশের বাইরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ সামনে আসার পরই মাঠে নেমেছিল ডিরেক্টরেট অফ রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্স। চলে মামলা। তারপরই আসরে নামে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট, আইটি বিভাগ এবং কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রক।
নয়া দিল্লি: অনৈতিকভাবে ফরেন এক্সচেঞ্জ মুদ্রা দেশের বাইরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। হয়েছে এফআইআর। এরইমধ্যে হিরো মোটোকর্পের চেয়ারম্যান পবন মুঞ্জালের প্রচুর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল এনফোর্সমেন্টা ডাইরেক্টরেট। বাজেয়াপ্ত ২৪.৯৫ কোটি টাকার সম্পত্তি। পিএমএলএ, ২০০২ অ্যাক্টের অধীনে এই পদক্ষেপ করেছে ইডি। শুক্রবার সকালে এই তল্লাশি অভিযান চালায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।
প্রসঙ্গত, ফরেন এক্সচেঞ্জ মুদ্রা দেশের বাইরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ সামনে আসার পরই মাঠে নেমেছিল ডিরেক্টরেট অফ রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্স। চলে মামলা। তারপরই আসরে নামে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট, আইটি বিভাগ এবং কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রক। শুরু হয় পৃথক পৃথক তদন্ত। যা নিয়ে শোরগোলও শুরু হয়ে গিয়েছিল নানা মহলে। প্রসঙ্গত, এই মামলায় ডিরেক্টরেট অফ রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্সের তরফে আগে আবার কাস্টসম অ্যাক্ট ১৯৬২-র মধ্যে থাকা ১৩৫ ধারা বলে এফআইআর দায়ের হয়েছিল পবন মুঞ্জালের বিরুদ্ধে। শুধু তিনি নন, অভিযোগ উঠেছিল আরও বেশ কয়েকজনের বিরুদ্ধেও।
তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, প্রায় ৫৪ কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা অনৈতিকভাবে ভারত থেকে অন্যত্র সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। সেই টাকা ব্যক্তিগতখাতে ব্যবহার করারও অভিযোগ রয়েছে। সেই মামলার তদন্তেই নেমেই এবার বিশাল অর্থরাশির খোঁজ পেয়েছে ইডি। তবে এই প্রথম নয়, এর আগে পবন মুঞ্জালের বাসভবনে তল্লাশি চালিয়েছিল ইডি। তারপরই এ মামলা নয়া মাত্রা পায়।