AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Ashwini Vaishnaw: ‘ল্যাটেন্সি’ হবে শূন্য, সম্পূর্ণ অপটিক্যাল যোগাযোগ ব্যবস্থা তৈরি করছে সরকার: অশ্বিনী বৈষ্ণব

fully optical communications system with zero latency: ওয়াইফাইয়ের মতো বেতার যোগাযোগের ক্ষেত্রে সিগন্যাল বা সঙ্কেত আসতে যে সেকেন্ডের ভগ্নাংশ সময় দেরি হয়, তাকেই বলে ল্যাটেন্সি। অপটিক্যাল ফাইবার ভিত্তিক কমিউনিকেশন সিস্টেমে এই দেরি হওয়ার সময় বা ল্যাটেন্সি প্রায় শূন্য হয়ে যায়।

Ashwini Vaishnaw: 'ল্যাটেন্সি' হবে শূন্য, সম্পূর্ণ অপটিক্যাল যোগাযোগ ব্যবস্থা তৈরি করছে সরকার: অশ্বিনী বৈষ্ণব
অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিচ্ছেন অশ্বিনী বৈষ্ণব Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jul 06, 2023 | 6:11 PM
Share

নয়া দিল্লি: ‘জিরো লেটেন্সি’র একটি সম্পূর্ণ অপটিক্যাল যোগাযোগ ব্যবস্থা বিকাশ করতে চলেছে ভারত সরকার। জানিয়েছেন টেলি-যোগাযোগ মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। যোগাযোগ মন্ত্রকের এক অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিতে গিয়ে অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, “সম্পূর্ণ অপটিক্যাল কমিউনিকেশন সিস্টেম তৈরি করছি আমরা। ফলে কার্যত জিরো ল্যাটেন্সি দেখা যাবে। টেলি মেডিসিন বা টেলি সার্জারির ক্ষেত্রে এটা একটা বড় পদক্ষেপ হতে চলেছে। পৃথিবী এই দিশাতেই এগোচ্ছে। কাজেই আমাদেরও সেই পথে হাঁটার সময় এসেছে।” ওয়াইফাইয়ের মতো বেতার যোগাযোগের ক্ষেত্রে সিগন্যাল বা সঙ্কেত আসতে যে সেকেন্ডের ভগ্নাংশ সময় দেরি হয়, তাকেই বলে ল্যাটেন্সি। অপটিক্যাল ফাইবার ভিত্তিক কমিউনিকেশন সিস্টেমে এই দেরি হওয়ার সময় বা ল্যাটেন্সি প্রায় শূন্য হয়ে যায়।

টেলিকম মন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, টেলিকম ক্ষেত্রে আরও বেশ কিছু সংস্কার করা হবে। তার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। টেলিকম শিল্পক্ষেত্রের বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে এই বিষয়ে আলোচনা করছে সরকার। পরবর্তী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই এই সংস্কারগুলি প্রয়োগ করা হবে বলে দাবি করেন তিনি। অশ্বিনী বৈষ্ণব জানিয়েছেন, ব্যবহারকীরাদের সুরক্ষার বিষয়ে এই সংস্কারগুলি করা হবে। মন্ত্রী বলেছেন, “আমরা সবসময় দুই ধরনের সংস্কার করেছি – কাঠামোগত সংস্কার এবং পদ্ধতিগত সংস্কার। দুই ক্ষেত্রেই আমরা কিছু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ করেছি। এখন আমরা ব্যবহারকারীদের সুরক্ষার দিকে মনোনিবেশ করেছি।” এর আগে মে মাসে ভারত সরকারের টেলিযোগাযোগ বিভাগ সঞ্চার সাথী পোর্টাল চালু করেছিল। এই পোর্টালের মাধ্যমে হারিয়ে যাওয়া মোবাইল ফোন ট্র্যাক করা যায়।

টেলিকম মন্ত্রী জানিয়েছেন, ব্যবহারকারীদের সুরক্ষার বিষয়ে আরও কী কী সংস্কার আনা যায়, সেই বিষয়ে টেলিকম শিল্পের সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করছে সরকার। বর্তমানে একটি পরিচয়পত্রের বিপরীতে সর্বোচ্চ ৯টি সিমকার্ড নেওয়া যায়। সরকারি সূত্রে খবর, এই সংখ্যা কমিয়ে দিতে পারে সরকার। ৫জি নেটওয়ার্ক ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য টেলিকম শিল্প খাতে প্রায় ২.২৫ লক্ষ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। তিনি আরও জানিয়েছেন, দেশের ২ লক্ষ ৭০ হাজারেরও বেশি জায়গায় ৫জি সাইট চালু করা হয়েছে।