AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Mask Rules: বাধ্যতামূলক করা হবে সর্বত্র মাস্ক পরার নিয়ম? স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানাল এই কথা

COVID-19 Rules: স্বাস্থ্য় মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, করোনা সংক্রমণ এখনও রয়েছে। সুতরাং করোনাবিধি অনুসরণ করে চলা উচিত। বিভিন্ন দেশের করোনা পরিস্থিতির উপরে কড়া নজর রাখা হচ্ছে।

Mask Rules: বাধ্যতামূলক করা হবে সর্বত্র মাস্ক পরার নিয়ম? স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানাল এই কথা
বাধ্যতামূলক হবে মাস্ক পরার নিয়ম? ছবি:PTI
| Edited By: | Updated on: Dec 23, 2022 | 12:10 PM
Share

নয়া দিল্লি: বর্ষশেষে ফের একবার উদ্বেগ বাড়ছে করোনা নিয়ে। চিনে হু হু করে বাড়ছে করোনা। আশেপাশের দেশেও ছড়িয়ে পড়ছে সেই করোনা সংক্রমণ। ভারতেও যাতে ফের একবার করোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে না পড়ে, তার জন্য অতি তৎপর কেন্দ্র। একের পর এক বৈঠকে বসছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। করোনা নিয়ে এই উদ্বেগজনক পরিস্থিতির মধ্য়েই জল্পনা শুরু হয়েছে, ফের কি বাধ্যতামূলক করা হবে মাস্ক পরার নিয়ম? ইতিমধ্যেই করোনা নিয়ে বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী সকলেই মাস্ক পরার অনুরোধ করেছেন। তবে সূত্রের খবর, আপাতত মাস্ক পরার নিয়ম বাধ্যতামূলক করা হবে না। স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে খবর, যাবতীয় করোনাবিধি অনুসরণ করতে বলা হলেও, এখনই কোনও নিয়ম বাধ্যতামূলক করা হবে না।

স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে খবর, করোনা নিয়ে উদ্বেগ বাড়লেও, এখনই কোনও নিয়ম বাধ্যতামূলক করা হবে না। আপাতত করোনা পরীক্ষা, টিকাকরণের উপরই জোর দেওয়া হবে। করোনা সংক্রমণ রুখতে কী কী সতর্কতা অনুসরণ করা উচিত, সে সম্পর্কেও সচেতন করা হবে।

ভারতীয় গবেষকদের দাবি, চিনে করোনার যে প্রকোপ দেখ গিয়েছে, তার কারণ হল টিকাকরণের কম হার ও চিনা নাগরিকদের কম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। করোনা সংক্রমণের শুরু থেকেই চিনে জিরো কোভিড নীতি অনুসরণ করা হলেও, সে দেশে করোনা টিকাকরণের হার তুলনামূলকভাবে অনেকটাই কম। এরফলে সাধারণ মানুষদের মধ্যে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে ওঠেনি। চিনের করোনা টিকা- সিনোভ্যাক ও সিনোফার্মের কার্যকারিতা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।

স্বাস্থ্য় মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, করোনা সংক্রমণ এখনও রয়েছে। সুতরাং করোনাবিধি অনুসরণ করে চলা উচিত। বিভিন্ন দেশের করোনা পরিস্থিতির উপরে কড়া নজর রাখা হচ্ছে। আপাতত নাগরিকদের মাস্ক পরা, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার মতো বিধিনিষেধগুলি মেনে চলতে বলা হচ্ছে। তবে মাস্ক পরার মতো করোনাবিধি বাধ্য়তামূলক করা হবে না। কারণ, হঠাৎ কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করা হলে জনসাধারণের জীবন ব্যাহত হতে পারে, এমনটাই মনে করছে কেন্দ্র।

অপর সূত্রে খবর, আগামী মঙ্গলবার থেকে সরকারি হাসপাতালগুলিতে মক ড্রিল শুরু করা হবে। যেকোনও জরুরি পরিস্থিতিই যাতে মোকাবিলা করা যায়, তার জন্যই প্রস্তুতি খতিয়ে দেখা হবে। হাসপাতালে পর্যাপ্ত সংখ্যক বেড রয়েছে কিনা, আইসিইউ ব্যবস্থা, অক্সিজেনের পর্যাপ্ত সরবরাহ সহ যাবতীয় ব্যবস্থা খতিয়ে দেখা হবে।