Working Hours: সপ্তাহে ৭০ ঘণ্টা কাজ? ‘হার্ট অ্যাটাক’-এর কারণ খুঁজে পেলেন চিকিৎসক
Work Hours: হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ড. দীপক কৃষ্ণমূর্তি এক্স মাধ্যমে একটি পোস্ট করেছেন। সেখানে তিনি উল্লেখ করেছেন, যদি কেউ দিনে ১২ ঘণ্টা করে অর্থাৎ সপ্তাগে ৭২ ঘণ্টা কাজ করেন, তাহলে কী হবে।
বেঙ্গালুরু: সপ্তাহে ৭০ ঘণ্টা করে কাজ করতে হবে তরুণ প্রজন্মের কর্মীদের। তবেই উন্নয়নশীল দেশগুলির সঙ্গে পাল্লা দিতে পারবে ভারত। সম্প্রতি এমনই পরামর্শ দিয়েছেন ইনফোসিস কর্তা নারায়ণমূর্তি। তাঁর এই বক্তব্যের আলোচনা ও সমালোচনা হয়েছে প্রবল। এরই মধ্যে এক চিকিৎসক দাবি, করলেন, তরুণদের মধ্যে হৃদরোগ বা হার্ট অ্যাটাকের প্রবণতার কারণ কী, সেটা খুঁজে পেয়েছেন তিনি। এক্স মাধ্যমে একটি হিসেব কষে তিনি দেখিয়েছেন, কাজের বাইরে সত্যি কতটা সময় থাকে কর্মীদের।
বেঙ্গালরুর হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ড. দীপক কৃষ্ণমূর্তি এক্স মাধ্যমে একটি পোস্ট করেছেন। সেখানে তিনি উল্লেখ করেছেন, যদি কেউ দিনে ১২ ঘণ্টা করে অর্থাৎ সপ্তাগে ৭২ ঘণ্টা কাজ করেন, তাহলে কী হবে।
তাঁর হিসেবটা অনেকটা এরকম…
১২ ঘণ্টা কাজের বাইরে থাকে দিনের বাকি ১২ ঘণ্টা। তার মধ্যে প্রয়োজন ৮ ঘণ্টার ঘুম, বাকি ৪ ঘণ্টার মধ্যে ২ ঘণ্টার যাতায়াত, বাকি সময়ে স্নান, খাওয়া, দাঁত মাজার মতো কাজ করতে হয়। তিনি উল্লেখ করেছেন, এরপর না থাকে পরিবারের সঙ্গে কথা বলার সময়, না শরীরচর্চার সময়, না কোনও বিনোদনের সময়। শুধু তাই নয়, সংস্থাগুলি আশা করে, কর্মীরা অফিসের সময়ের পরেও ইমেল-এর উত্তর দেবেন। সব শেষে তিনি লিখেছেন, এবার স্পষ্ট হচ্ছে কেন তরুণ-তরুণীদের এত বেশি হার্ট অ্যাটাক হচ্ছে।
চিকিৎসকের এই মন্তব্যের সঙ্গে সহমত অনেকেই। আবার কেউ কেউ বলছেন, শুধু কাজ নয়, আরও অনেক ধরনের মানসিক চাপও হতে পারে হার্ট অ্যাটাকের কারণ।
24 hours per day (as far as I know) If you work 6 days a week – 12h per day Remaining 12h 8 hours sleep 4 hours remain In a city like Bengaluru 2 hours on road 2 hours remain – Brush, poop, bathe, eat No time to socialise No time to talk to family No time to exercise… https://t.co/dDTKAPfJf8
— Dr Deepak Krishnamurthy (@DrDeepakKrishn1) October 27, 2023