‘অপরাধের সংখ্যা দ্বিগুণ, তবুও সুশাসন?’ নীতীশ সরকারকে কটাক্ষ লালুর
সোমবার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লালু প্রসাদ যাদব টুইট করে জানান, নীতীশ কুমারের জমানায় রাজ্যের অপরাধের সংখ্যা দ্বিগুণের চেয়েও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।
নয়া দিল্লি: রাজ্যে ক্রমবর্ধমান অপরাধের সংখ্যা নিয়ে শাসক দলকে একহাত নিলেন বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লালু প্রসাদ যাদব (Lalu Prasad Yadav)। সোমবার তিনি টুইট করে জানান, নীতীশ কুমারের জমানায় রাজ্যের অপরাধের সংখ্যা দ্বিগুণের চেয়েও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।
একটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন উল্লেখ করে লালু প্রসাদ যাদব টুইটে লেখেন, “হাততালি দাও। বিহারে আরজেডি সরকারের শাসনকালের শেষ বছর অর্থাৎ ২০০৪ সালে বিহারে মোট ১ লাখ ১৫ হাজার ২১৬টি অপরাধের মামলা দায়ের হয়।অন্যদিকে ১৫ বছর পর নীতীশ কুমারের শাসনকালে ২০১৯ সালে মোট অপরাধের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৬৯ হাজার ৯৬-এ, যা আরজেডি সরকারের রাজত্বকালে সংগঠিত অপরাধের মোট সংখ্যার দ্বিগুণের চেয়েও বেশি। দ্বিগুণ অপরাধ তবুও সুশাসন রাজ?”
ठोंको ताली, बजाओ गाल
बिहार में राजद सरकार के आखिरी साल 2004 में अपराध के कुल 1,15,216 मामले दर्ज हुए थे, जबकि नीतीश सरकार में 15 साल बाद, साल 2019 में कुल अपराध के आंकड़े बढ़कर 2,69,096 हो गए, यानी दोगुने से भी ज्यादा।
अपराध दुगुना फिर भी “सुशासन” राज?https://t.co/gxSy9d5ql1
— Lalu Prasad Yadav (@laluprasadrjd) January 18, 2021
আরও পড়ুন: প্রজাতন্ত্র দিবসের বিশেষ চমক, প্রথমবার কুচকাওয়াজে অংশ নেবে রাফাল
সম্প্রতি পটনায় ইন্ডিগো বিমানসংস্থার (Indigo Airlines) ম্যানেজার রুপেশ কুমার সিংয়ের খুনের ঘটনার পর থেকেই নীতীশ কুমার (Nitish Kumar) ও এনডিএ (NDA) জোটকে ক্রমবর্ধমান অপরাধের জন্য ক্রমাগত আক্রমণ করছে বিরোধী দল আরজেডি (RJD)। অপরাধের সংখ্যা বৃদ্ধি নিয়ে দুদিন আগেই তেজস্বী যাদব (Tejaswi Yadav) বলেন, “দেশে অপরাধের রাজধানীতে পরিণত হচ্ছে বিহার এবং ক্ষমতায় বসে থাকা ব্যক্তিরা অপরাধীদের সুরক্ষা দিচ্ছেন।”
রুপেশ কুমারের খুনের ঘটনায় মুখ্যমন্ত্রীর প্রেস বিবৃতি নিয়েও কটাক্ষ করে তিনি বলেন, “কার কাছে অপরাধীদের গ্রেফতারের আবেদন জানাচ্ছেন তিনি? বিগত ১৬ বছর ধরে তিনি মুখ্যমন্ত্রীর পদে রয়েছেন এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের দায়িত্বও নিজেই সামলান। তবে কার কাছে আবেদন জানাচ্ছেন? বিরোধীদের কাছে?”
আরও পড়ুন: ‘সাংবিধানিক অধিকার রয়েছে’, প্রজাতন্ত্র দিবসে ট্রাক্টর মিছিলের সিদ্ধান্তে অনড় কৃষকরা