AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

কৃষক আন্দোলনের আবহে টুইটারের নীতি নির্ধারক পদ থেকে ইস্তফা মহিমার

ভারত-সহ দক্ষিণ এশিয়ায় টুইটারের নীতি নির্ধারকের পদে ছিলেন মহিমা। টুইটারের একজন উচ্চপদস্থ আধিকারিক জানিয়েছেন, জানুয়ারি মাসেই পদত্যাগ করেছেন মহিমা।

কৃষক আন্দোলনের আবহে টুইটারের নীতি নির্ধারক পদ থেকে ইস্তফা মহিমার
ছবি: টুইটার
| Updated on: Feb 07, 2021 | 7:19 PM
Share

নয়া দিল্লি: সামাজিক মাধ্যমে এখন বড় বড় ঘোষণা করতে দেখা যায় নেতা-মন্ত্রীদের। অভিনেতা থেকে ওয়াকিবহাল মহল, সকলেরই মত প্রকাশ করার জায়গা হয়ে দাঁড়িয়েছে সামাজিক মাধ্যমগুলি। আর সেই মাধ্যমগুলির মধ্যে অন্যতম একটি হল টুইটার। রাজনীতি থেকে সামাজিক কোনও ঘটনা, সব কিছুর আঁচ পড়ে টুইটারে (Twitter)। বিগত বেশ কয়েক দিন ধরে চলা কৃষক আন্দোলনেরও তীব্র প্রভাব পড়েছে টুইটারে। একাধিক অ্যাকাউন্ট ব্লক করে ফের আনব্লক করেছে টুইটার কর্তৃপক্ষ। এমনই পরিস্থিতিতে ভারতে টুইটারের নীতি নির্ধারকের পদ ছাড়লেন মহিমা কউল (Mahima Kaul)।

ভারত-সহ দক্ষিণ এশিয়ায় টুইটারের নীতি নির্ধারকের পদে ছিলেন মহিমা। টুইটারের একজন উচ্চপদস্থ আধিকারিক জানিয়েছেন, জানুয়ারি মাসেই পদত্যাগ করেছেন মহিমা। মার্চ পর্যন্ত কাজ করার পরে তিনি তাঁর পদ থেকে সরে যাবেন, এমনটাই জানিয়েছেন টুইটারের নীতি নির্ধারণের ভাইস প্রেসিডেন্ট মনিক মেকে। বিবৃতিতে তিনি জানিয়েছেন, জানুয়ারির শুরুতেই মহিমা কউল টুইটারের দায়িত্বপ্রাপ্ত অঞ্চলগুলির নীতি নির্ধারকের পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার কথা বলেছিলেন। নিজের ব্যক্তিগত কাজে মনোনিবেশ করার জন্যই পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন বলে দাবি মনিক মেকের।

আরও পড়ুন: এবার গাঁট গুনে বলা যাবে, বাংলায় একদিনে করোনায় মৃত ১, দেশে ৭৮

তাঁর পদত্য়াগকে টুইটারের জন্য বড় ক্ষতি বলেও জানিয়েছেন নীতি নির্ধারণ কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট। টুইটারের কাছে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম বাজার হল ভারত। আমেরিকা ও জাপানের পরে সবচেয়ে বেশি টুইটার ব্যবহৃত হয় ভারতেই। এ দেশে টুইটার ব্যবহার করেন ১ কোটি ৮৯ লক্ষেরও বেশি মানুষ। কিন্তু বিগত বেশ কয়েক দিন ধরেই দেশে চলা কৃষক আন্দোলনের প্রেক্ষিতে টুইটারের বিরুদ্ধে সরকারি নির্দেশিকা অমান্য করার অভিযোগ এনেছিল কেন্দ্র। কৃষক আন্দোলনে আপত্তিমূলক হ্যাশট্যাগ ব্যবহারের জন্য ২৫০টি অ্যাকাউন্ট ব্লক করেছিল টুইটার। কিন্তু পরবর্তীকালে সেই অ্যাকাউন্টগুলিকে আনব্লক করার ফলে কেন্দ্রের কাছে প্রশ্নের মুখে পড়েছিল টুইটার।