Namo Bharat: আজ থেকেই চালু হল ‘নমো ভারত’ ট্রেন, যাত্রার প্রথম অভিজ্ঞতার কথা জানালেন যাত্রীরা

Namo Bharat: নমো ভারত ট্রেনে যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্যের কথা মাথায় রেখে বিশাল ওভারহেড স্টোরেজের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রতিটি কোচে ওয়াই-ফাইয়ের সুবিধার পাশাপাশি প্রত্য়েকটি আসনে চার্জিং পোর্টও রয়েছে। এছাড়া আসন যেমন তুলনামূলক বড়, তেমনই পা রাখার পর্যাপ্ত জায়গা, কোট হ্যাঙ্গারের ব্যবস্থাও রয়েছে।

Namo Bharat: আজ থেকেই চালু হল 'নমো ভারত' ট্রেন, যাত্রার প্রথম অভিজ্ঞতার কথা জানালেন যাত্রীরা
নমো ভারত ট্রেনের কোচ।Image Credit source: PTI
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Oct 21, 2023 | 2:22 PM

সাহিবাবাদ: দেশের প্রথম রিজিওনাল ব়্যাপিড ট্রানজিট সিস্টেম (RRTS) করিডরে বিলাসবহুল ব়্যাপিডএক্স ট্রেন (Namo Bharat) চালু হল। শনিবার থেকেই সর্বসাধারণের জন্য চালু হয়ে গিয়েছে এই ট্রেন, যার পোশাকি নাম নমো ভারত। আর এই ট্রেনে চড়েই অভিভূত যাত্রীরা। নমো ভারত ট্রেনে চড়ার প্রথম অভিজ্ঞতা শেয়ার করে এক যাত্রী বলেন, “খুব ভাল পরিষেবা।”

বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালু হওয়ার পর যেমন বসার আসন থেকে ট্রেনের সামগ্রিক পরিষেবায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছিলেন যাত্রীরা, তেমনই নমো ভারত ট্রেনটিও যাত্রার শুরুতেই যাত্রীদের মন জয় করে নিল। প্রাথমিকভাবে সাহিবাবাদ থেকে দুহাই ডিপো পর্যন্ত চালু হয়েছে নমো ভারত। প্রথম যাত্রার সাক্ষী এক যাত্রী অভিজ্ঞতা শেয়ার করে বলেন, “কত টাকা খরচ হচ্ছে, সেটা কোনও বিষয় নয়, সময় বাঁচানো জরুরি। কারণ অফিসে সঠিক সময়ে পৌঁছতে হবে। এই ট্রেনের পরিষেবাও খুব ভাল। আমি ২০২২ সাল থেকে মেট্রোয় যাতায়ত করি এবং এটার জন্যই অপেক্ষা করছিলাম।” তিনি আরও বলেন, “এখানে মহিলারা কাজ করছেন, মহিলাদের তুলে ধরতে এটা খুব ভাল উদ্যোগ।”

শুক্রবারই সাহিবাবাদ থেকে নমো ভারত ট্রেনের যাত্রার সূচনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তারপর এদিন থেকেই পুরোদমে এই ট্রেনের যাত্রা শুরু হয়ে গেল। ঘণ্টায় ১৬০ কিলোমিটার গতিবেগের এই ট্রেনে প্রিমিয়াম কোচ যেমন রয়েছে, তেমনই মহিলাদের জন্য পৃথক কোচ রয়েছে। নমো ভারত ট্রেনে যাত্রার অভিজ্ঞতা শেয়ার করে আরেক যাত্রী বলেন, “এক ঘণ্টার রাস্তা আধ ঘণ্টায় পৌঁছে দিচ্ছে। পরিষেবাও খুব ভাল।”

নমো ভারত ট্রেনে যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্যের কথা মাথায় রেখে বিশাল ওভারহেড স্টোরেজের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রতিটি কোচে ওয়াই-ফাইয়ের সুবিধার পাশাপাশি প্রত্য়েকটি আসনে চার্জিং পোর্টও রয়েছে। এছাড়া আসন যেমন তুলনামূলক বড়, তেমনই পা রাখার পর্যাপ্ত জায়গা, কোট হ্যাঙ্গারের ব্যবস্থাও রয়েছে। এছাড়া ট্রেনে সিসিটিভি ক্য়ামেরা, এমার্জেন্সি দরজা, ট্রেনের চালকের সঙ্গে কথা বলার জন্য বিশেষ বাটনও থাকবে।