AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Covid Variant: পরপর দুজন, আতঙ্ক ছড়াচ্ছে করোনার নয়া ভ্যারিয়েন্ট

Covid Variant: হায়দরাবাদে যাঁর শরীরে এই ভ্যারিয়েন্টের খোঁজ মিলেছে তিনি দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে হায়দরাবাদে এসেছিলেন। এবার আরও একজনের খোঁজ মিলল।

Covid Variant: পরপর দুজন, আতঙ্ক ছড়াচ্ছে করোনার নয়া ভ্যারিয়েন্ট
ফের মিলল নতুন ভ্যারিয়েন্টের খোঁজ
| Edited By: | Updated on: May 21, 2022 | 2:24 PM
Share

তামিলনাড়ু: করোনা সংক্রমণের কোনও নতুন ঢেউয়ের ইঙ্গিত এখনও পাননি বিশেষজ্ঞরা। তবে ওমিক্রনের নতুন চেহারা নিয়ে বাড়ছে আতঙ্ক। বিএ.৪ নামে নয়া সাব ভ্যারিয়েন্টের খোঁজ এবার পাওয়া গেল হায়দরাবাদে। শনিবার তামিলনাড়ুর স্বাস্থ্য মন্ত্রী জানিয়েছেন সে রাজ্যে বিএ.৪ সাব ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত করা হয়েছে। ভারতে এই নিয়ে দ্বিতীয়বার এই সাব ভ্যারিয়েন্টের খোঁজ পাওয়া গেল। শুক্রবার তেলেঙ্গানায় আরও এক ব্যক্তির শরীরে একই সাব ভ্যারিয়েন্টের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। আর এবার তামিলনাড়ু।

তামিলনাড়ুর স্বাস্থ্যমন্ত্রী, শনিবার একটি বিবৃতিতে জানিয়েছেন, বিএ.৪ সাব ভ্যারিয়েন্টে একজন আক্রান্ত হয়েছে। চেন্নাই থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত চেঙ্গলপাট্টু জেলার নাভালুরের বাসিন্দা ওই ব্যক্তি। শুক্রবার, তেলেঙ্গানার হায়দরাবাদে বিএ ৪ সাব-ভ্যারিয়েন্টের প্রথম হদিশ পাওয়া যায়। হায়দরাবাদে যাঁর শরীরে এই ভ্যারিয়েন্টের খোঁজ মিলেছে তিনি দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে হায়দরাবাদে এসেছিলেন। তাঁর সংস্পর্শে যাঁরা এসেছিলেন তাঁদের চিহ্নিত করার কাজ শুরু হয়েছে।

প্রথম চলতি বছরের ১০ জানুয়ারি দক্ষিণ আফ্রিকায় এই ভ্যারিয়েন্ট চিহ্নিত করা হয়। তারপর থেকে এটি দক্ষিণ আফ্রিকার সমস্ত প্রদেশে ছড়িয়ে পড়েছিল। তবে বিএ ৪ বা বিএ ৫ এ আক্রান্তদের শরীরে কোনও তীব্র উপসর্গ দেখা যায়নি। তবে গবেষণা বলছে, এই নতুন সাব ভ্যারিয়েন্ট তীব্র প্রভাবও ফেলতে পারে।

ওমিক্রন ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের চেয়ে প্রায় ৭০ গুণ দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। তবে আগের স্ট্রেনগুলির তুলনায় কম গুরুতর বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষ করে ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের তুলনায় অনেক কম।

ওমিক্রন ফুসফুসের গভীর টিস্যুতে প্রবেশ করতে তেমন সক্ষম নয় বলেই জানা যায়। শুধু তাই নয়, হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার ঝুঁকি ৫১ শতাংশ কম থাকে। প্রাথমিক পরিসংখ্যান অনুযায়ী, টিকার দুটি ডোজ় নেওয়া থাকলে সংক্রমণের বিরুদ্ধে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ সুরক্ষা পাওয়া যায়। হাসপাতালে ভর্তির ক্ষেত্রেও ৭০ শতাংশ সুরক্ষা মেলে। সাম্প্রতিক তৃতীয় টিকার ডোজ সংক্রমণের বিরুদ্ধে কার্যকারিতা বাড়িয়েছে প্রায় ৭৫ শতাংশ।