AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Bangladesh Bank fraud: বাংলাদেশে কয়েক হাজার কোটি তছরূপের মামলা, সল্টলেকে ইডি অফিসে হাজিরা দিলেন পূর্ণিমা

Bangladesh Bank fraud: গত মে মাসে কয়েক হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় প্রশান্ত কুমার হালদারকে। সেই মামলাতেই অন্যতম অভিযুক্ত পূর্ণিমা।

Bangladesh Bank fraud: বাংলাদেশে কয়েক হাজার কোটি তছরূপের মামলা, সল্টলেকে ইডি অফিসে হাজিরা দিলেন পূর্ণিমা
পূর্ণিমা হালদার
| Edited By: | Updated on: Jun 29, 2022 | 5:07 PM
Share

কলকাতা: বাংলাদেশের অর্থপাচার পিকে হালদারের মামলায় এবার ইডির নোটিস দেওয়া হল পূর্ণিমাকে। বুধবার সেই মতো কলকাতায় ইডি দফতরে হাজিরা দিতে এলেন পিকে হালদার কাণ্ডের অন্যতম অভিযুক্ত পূর্ণিমা মৈত্র ওরফে পূর্ণিমা হালদার ওরফে পূর্ণিমা মিস্ত্রি। আইনজীবী আলি হায়দারকে সঙ্গে নিয়ে বুধবার বেলা ১০ টা ৫৫মিনিট নাগাদ ইডি দফতরে হাজিরা দিতে আসেন এই অভিযুক্ত। অভিযুক্ত পূর্ণিমার স্বামী স্বপন মৈত্রকে (মিস্ত্রি) এই মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত হিসেবে আগেই গ্রেফতার করেছে ইডি।

এ দিন সংবাদমাধ্যমে প্রশ্নের মুখে তিনি দাবি করেন, তাঁদের ফাঁসানো হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন বা দুদকের করা মামলা নিয়ে কিছুই বলতে চাননি তিনি।

এর আগে গত শনিবার বিকেলে ইডির তরফ থেকে অশোকনগর পুরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের ৫২৭/৮ নম্বর বাড়িতে নোটিস পাঠায় ইডি। সেই সময় বাড়িতে কেউ না থাকায়, তালা বন্ধ বাড়ির দেওয়ালে নোটিস লাগিয়ে চলে যান আধিকারিকরা। সেখানেই সল্টলেকে ইডি দফতরে দেখা করতে বলা হয়েছিল পূর্ণিমাকে। হাজিরা দেওয়ার সময় নিজের ভোটার কার্ড, আধার কার্ড, ব্যাঙ্কের পাসবই এবং বারাসতে তাঁদের নামে থাকা একটি ফ্ল্যাট সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় নথিপত্র নিয়ে দেখা করতে বলা হয়েছিল তাঁকে।

গত মে মাসে কয়েক হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় প্রশান্ত কুমার হালদারকে, তিনিই বাংলাদেশে পি কে হালদার নামে পরিচিত। ভারতে তাঁকে আটক করে ইডি। বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন বা দুদকের তরফে পি কে হালদার এবং তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে মোট ৩৪টি মামলা করা হয়েছিল। এ সব মামলায় তাঁদের বিরুদ্ধে কয়েক হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগ আনা হয়।

পি কে হালদার-সহ মোট ৬ জনকে আটক করে ইডি। ঢাকার একটি ব্যাঙ্ক ও একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ডিরেক্টর ছিলেন পি কে হালদার। তাঁর বিরুদ্ধে প্রায় সাড়ে ছ হাজার কোটি টাকা অস্বাভাবিক লেনদেনের অভিযোগ ওঠার পর থেকে পলাতক ছিলেন তিনি। অবশেষে মে মাসে ধরা পড়েছেন কলকাতায়।