AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Sukhendu Sekhar: ‘বাস্তিল দুর্গ মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছিল বিক্ষোভকারীরা’, আচমকা ইতিহাস মনে করালেন ‘বিদ্রোহী’ সুখেন্দু

Sukhendu Sekhar: কিছুদিন আগেও আর কে লক্ষ্মণের একটি কার্টুন শেয়ার করেছিলেন সুখেন্দু। ১৯৬২ সালে ২৬ ডিসেম্বর সামনে এসেছিল ওই কার্টুন। দেখা যাচ্ছে ছবিতে এক ব্যক্তিকে ধরে নিয়ে যাচ্ছে এক পুলিশ। তা নিয়েও রাজনৈতিক মহলে বিস্তর চর্চা হয়েছিল।

Sukhendu Sekhar: ‘বাস্তিল দুর্গ মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছিল বিক্ষোভকারীরা’, আচমকা ইতিহাস মনে করালেন ‘বিদ্রোহী’ সুখেন্দু
সুখেন্দু শেখর রায়
| Edited By: | Updated on: Sep 01, 2024 | 6:02 PM
Share

কলকাতা: ‘নির্দিষ্ট কিছু পদক্ষেপে এই পরিস্থিতি সামলানোর দায়িত্বও সরকারের। প্রশাসন এমন কোনও কাজ করবে কেন যে অবস্থা সামলাতে শাসকদলকেও বিচার চাই বলে কর্মসূচি নিতে হবে?’ কুণাল ঘোষ এ কথা বলতেই তা নিয়ে জোরদার চাপানউতোর শুরু হয়ে গিয়েছে রাজনৈতিক মহলে। তোপ দেগেছে বিজেপি। এরইমধ্যে ফের ময়দানে তৃণমূলের ‘বিদ্রোহী’ সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায়। ফের করলেন ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট। বাস্তিল দুর্গ ধ্বংসের কথা মনে করিয়ে পোস্ট সুখেন্দুর।

সোশ্যাল মিডিয়াতে লিখলেন, ‘বাস্তিল দুর্গ মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছিল বিক্ষোভকারীরা। জন্ম হয়েছিল ঐতিহাসিক ফরাসি বিপ্লবের।’ তাঁর এই পোস্ট নিয়েই এখন চলছে চর্চা। প্রসঙ্গত, তিলোত্তমা কাণ্ডের পর দোষীদের শাস্তির দাবিতে সরব হয়েছিলেন তিনি। ঘটনায় যখন এক নাকি একাধিক ব্যক্তি জড়িত তা নিয়ে চাপানউতোর চলছে তখন সুখেন্দু সাফ বলেছিলেন, “সত্য সামনে আসুক। এটা একটা লোকের কাণ্ড নয়।” এমনকী পরবর্তীকালে কলকাতা পুলিশের কমিশনার বিনীত গোয়েল ও আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ বিনীত গোয়েলের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। যদিও পরে আবার সেই পোস্ট মুছে ফেলেন। এরই মধ্যে আবার তাঁকে ডেকেও পাঠিয়েছিল লালবাজার। ভুল তথ্য ছড়ানোর অভিযোগে তলব করা হয় তাঁকে। 

কিছুদিন আগেও আর কে লক্ষ্মণের একটি কার্টুন শেয়ার করেছিলেন সুখেন্দু। ১৯৬২ সালে ২৬ ডিসেম্বর সামনে এসেছিল ওই কার্টুন। দেখা যাচ্ছে ছবিতে এক ব্যক্তিকে ধরে নিয়ে যাচ্ছে এক পুলিশ। ছবির নিচে লেখা, ‘Of Course you weren’t spreading rumours- the charge is you were spreading facts!’ যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে বিস্তর চাপানউতোর চলেছিল। 

এবার নতুন পোস্টের পর খোঁচা দিয়েছে বিজেপিও। বিজেপি মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলছেন, “তিনি বুঝতে পারছেন রাষ্ট্র বিজ্ঞানের নিয়ম মেনেই তৃণমূল কংগ্রেস একটি স্বাভাবিক রাজনৈতিক মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। তারই প্রতিধ্বনি হচ্ছে তাঁর কণ্ঠস্বরে।”