Calcutta High Court: আরজিকরের সাসপেন্ডেড ছাত্রদের মামলা, এবার পার্টি করা হল অধ্যক্ষকেও

Calcutta High Court: সোমবারই নবান্নের সভাঘরে মুখ্যমন্ত্রীর ভর্ৎসনার মুখে পড়েন আরজি করের অধ্যক্ষ মানস বন্দ্যোপাধ্যায়। কেন নবান্নকে না জানিয়েই ৪৭ জনকে সাসপেন্ড করা হয়েছে, তা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর প্রশ্নের মুখে পড়েন তিনি।

Calcutta High Court:  আরজিকরের সাসপেন্ডেড ছাত্রদের মামলা, এবার পার্টি করা হল অধ্যক্ষকেও
হাইকোর্টে আরজি কর মামলাImage Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Oct 22, 2024 | 12:35 PM

কলকাতা: আরজিকর হাসপাতাল থেকে সাসপেন্ডেড এবং বহিষ্কৃত ডাক্তারদের দ্রুত শুনানির আবেদন। এই মামলায় প্রিন্সিপ্যালকেও মামলায় পার্টি করা হয়েছে। বিচারপতি কৌশিক চন্দের এজলাসে মামলাটি দ্রুত শোনার আর্জি জানানো হবে।

প্রসঙ্গত, সোমবারই নবান্নের সভাঘরে মুখ্যমন্ত্রীর ভর্ৎসনার মুখে পড়েন আরজি করের অধ্যক্ষ মানস বন্দ্যোপাধ্যায়। কেন নবান্নকে না জানিয়েই ৪৭ জনকে সাসপেন্ড করা হয়েছে, তা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর প্রশ্নের মুখে পড়েন তিনি।

মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের প্রিন্সিপ্যাল এখানে উপস্থিত রয়েছেন। আপনিও তো ৪৭ জন ছাত্রকে সাসপেন্ড করেছেন।  আমাকে তো জানান নি? আপনার প্রথমে রেকমেনডেশন পাঠানো উচিত ছিল স্বাস্থ্য দফতরকে। স্বাস্থ্য দফতর আমাদের সঙ্গে আলোচনা করত। তা না করে বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠিয়ে দিয়েছেন। এটা কি আপনার দায়িত্বের মধ্যে পড়ে না?” কিছুটা মেজাজ হারিয়ে মমতা বলেন, “আমি আপনাকে প্রিন্সিপ্যাল করেছি কেন, যাতে সবাইকে টেক কেয়ার করতে পারেন। আপনার কারোর বিরুদ্ধে ক্ষোভ থাকতেই পারে। কারোর বিরুদ্ধে রাগ, অভিযোগ পেতে পারেন। কিন্তু আপনি হঠাৎ করে নিজেই সিদ্ধান্ত নিয়ে নিচ্ছেন? এটা থ্রেট কালচার নয়।”

তিলোত্তমা কাণ্ডের পর রাজ্যের মেডিক্যাল কলেজগুলোতে যে বিষয়টি সবথেকে বেশি আলোচিত হয়েছে, তা হল ‘থ্রেট কালচার’। আরজি করে প্রাক্তন অধ্য়ক্ষ সন্দীপ ঘোষ ঘনিষ্ঠ একাধিক জুনিয়র চিকিৎসকের বিরুদ্ধে ‘থ্রেট কালচারের’ অভিযোগ ওঠে। তদন্তে কমিটি গঠিত হয়। তদন্ত কমিটি আরজি করের ৪৭ জনকে সাসপেন্ড করে।