AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

B. Ed College: হাজার হাজার টাকা নিয়ে ভর্তি, B.Ed কলেজগুলি যেন দুর্নীতির আখড়া!

B. Ed College: বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে যে অভিযোগ এসেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, ২০২৩-২৫ শিক্ষাবর্ষেও অনেকে এভাবেই ভর্তি হয়েছে। ১৫ হাজার টাকার রসিদ দেওয়া হয়েছে, সেই অভিযোগও এসেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের হাতে। কী হবে পড়ুয়াদের ভবিষ্যৎ?

B. Ed College: হাজার হাজার টাকা নিয়ে ভর্তি, B.Ed কলেজগুলি যেন দুর্নীতির আখড়া!
অনুমোদন বাতিল হওয়া একটি বিএড কলেজImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Nov 14, 2023 | 6:26 PM
Share

কলকাতা: শিক্ষা সংক্রান্ত দুর্নীতি নিয়ে যখন রাজ্য-রাজনীতি তোলপাড়, তার মধ্যেই সামনে এসেছে দুর্নীতির আরও একটা নয়া দিক। পড়াশোনার নামে ব্যবসা চলছে বিএড কলেজে। সম্প্রতি বিএড বিশ্ববিদ্যালয় তথা বাবা সাহেব আম্বেদকর বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে ২৫৩টি বিএড কলেজের অনুমোদন বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তাতেও বাধ মানছে না দুর্নীতি, রমরমিয়ে বেআইনি কারবার চলছে কলেজগুলিতে। সামনে আসছে এমন সব অভিযোগ।

রীতিমতো ব্যবসা ফেঁদে বসেছে বেসরকারি বি এড কলেজগুলি। অনুমোদন বাতিল হওয়ার পর থেকেই এই ইস্যুতে তোলপাড় হচ্ছে রাজ্য রাজনীতি। জানা যাচ্ছে, একের পর এক বেনিয়ম হয়েছে এই সব কলেজে। তার মধ্যে রয়েছে ভর্তি সংক্রান্ত দুর্নীতির অভিযোগ। সাধারণত বিএড কলেজে পোর্টালের মাধ্যমে ভর্তি হতে হয়। কিন্তু অভিযোগ উঠেছে, বেশ কয়েকটি কলেজে প্রভিশনাল অ্যাডমিশন করা হয়েছে। অর্থাৎ টাকা নিয়ে বেআইনিভাবে ভর্তি করা হয়েছে।

যাঁদের কাছ থেকে টাকা নেওয়া হয়েছে, তাঁদের সরকারিভাবে কোনও ভর্তির নথি দেওয়া হয়নি বলেও অভিযোগ। এভাবেই ব্যবসা চালাচ্ছে বিএড কলেজগুলি। বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে যে অভিযোগ এসেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, ২০২৩-২৫ শিক্ষাবর্ষেও অনেকে এভাবেই ভর্তি হয়েছে। ১৫ হাজার টাকার রসিদ দেওয়া হয়েছে, সেই অভিযোগও এসেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের হাতে। এদিকে কলেজের অনুমোদনই নেই। তাহলে যাঁরা টাকা দিয়ে ভর্তি হলেন, কী হবে তাঁদের ভবিষ্যৎ? উল্লেখ্য, পরিকাঠামো না থাকা সত্ত্বেও বিএড কলেজগুলি চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ ওঠে। তারপরই অনুমোদন বাতিল করে দেওয়া হয়েছে।

বিএড বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সোমা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, কত সংখ্যক কলেজ থেকে টাকা তোলা হয়েছে, সেই নথি তাঁর কাছে আছে। তিনি আর্জি জানিয়েছেন, যাতে কোনও এজেন্টের হাতে কেউ টাকা না দেন। দিলে তার দায় বিশ্ববিদ্যালয় নেবে না বলেও সতর্ক করেছেন তিনি।