Fake Medicines: NRS এ জাল ওষুধ! টিভি ৯ বাংলার খবরেই সিলমোহর, ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থার রিপোর্টে পর্দা ফাঁস
Fake Medicines: শ্বাসকষ্টজনিত রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ইঞ্জেকশনের ভায়ালে মিলেছিল ছত্রাক। গত ১০ এপ্রিল সেই খবর সম্প্রচার করে টিভি ৯ বাংলা। ভায়ালের মেয়াদ ছিল ২০২৫ সালের ৩০ মে পর্যন্ত। প্রশ্ন উঠেছিল, এরপরও সিলডেলাফিল সাইট্রেট নামের ইঞ্জেকশনের ভায়ালে ছত্রাক কী ভাবে?
কলকাতা: খাস কলকাতায় এনআরএস মেডিক্যাল কলেজে জাল ওষুধ! শিশুদের চিকিৎসা নিয়ে ছিনিমিনি খেলার অভিযোগ। ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থা রিপোর্ট দিয়ে জাল ওষুধের পর্দা ফাঁস করল। এরপরও কেন স্থানীয় ওষুধ সরবরাহকারী ভেন্ডরের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নয় কেন? উঠছে প্রশ্ন। এদিকে নিম্নমানের চিকিৎসা সামগ্রী নিয়ে বিরোধীদের তোপের মুখে পড়েছে স্বাস্থ্য ভবন।
এনআরএসে এসএনসিইউ বিভাগে জাল ওষুধ সরবরাহের অভিযোগ উঠেছিল আগেই। অবশেষে টিভি ৯ বাংলার খবরেই সিলমোহর। ‘এনআরএসে সদ্যোজাত বিভাগে সরবরাহকারী ওষুধ জালই’। এবার এই অভিযোগেই পড়ল চূড়ান্ত সিলমোহর। শ্বাসকষ্টজনিত রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ইঞ্জেকশনের ভায়ালে মিলেছিল ছত্রাক। গত ১০ এপ্রিল সেই খবর সম্প্রচার করে টিভি ৯ বাংলা। ভায়ালের মেয়াদ ছিল ২০২৫ সালের ৩০ মে পর্যন্ত। প্রশ্ন উঠেছিল, এরপরও সিলডেলাফিল সাইট্রেট নামের ইঞ্জেকশনের ভায়ালে ছত্রাক কী ভাবে?
শিশুদের ইঞ্জেকশন দেওয়ার সময় নার্সদের নজরে আসে ছত্রাক। তারপরই ওষুধ সরবরাহকারী সংস্থার কাছে ইন্জেকশনের টেস্ট রিপোর্ট তলব করে কর্তৃপক্ষ। সূত্রের খবর, বিতর্কিত ইঞ্জেকশনের ভায়াল স্থানীয় এক ভেন্ডরের কাছ থেকে কিনেছিলেন এনআরএস কর্তৃপক্ষ। ওষুধের মূল প্রস্তুতকারক সংস্থা একটি নামী বহুজাতিক সংস্থা। সেই সংস্থার কাছ থেকে ছত্রাক যুক্ত ভায়ালের টেস্ট রিপোর্ট তলব করেছিলেন এনআরএস কর্তৃপক্ষ। রিপোর্টে বহুজাতিক ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থা জানিয়েছেন, সন্দেহজনক ভায়ালের সঙ্গে তাদের তৈরি ভায়ালের মিল নেই। দুটি ভায়লের পার্থক্য ছবি যোগে এনআরএস কর্তৃপক্ষকে এই রিপোর্টই দিয়েছে ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থা।