National Medical College: স্যালাইনের বোতলে নজর পড়তেই চমকে উঠল রোগীর পরিবার, কী হচ্ছে ন্যাশনাল মেডিক্যালে?
National Medical College: দিন সাতেক আগে ন্যাশনাল মেডিক্যালে স্যালাইনে ছত্রাক পাওয়ার অভিযোগ ওঠে। তখন জুনিয়র ডাক্তাররা অভিযোগ করেছিলেন, 'পশ্চিমবঙ্গ ফার্মাসিউটিক্যালস'-এর স্যালাইন নিষিদ্ধ হয়ে যাওয়ার পর যে নতুন সংস্থাকে বরাত দেওয়া হয়েছে, তাদের স্যালাইনেও মিলছে ছত্রাক।
কলকাতা: ‘বিষাক্ত’ স্যালাইন নিয়ে বিতর্ক থামেনি। তার আগেই ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে স্যালাইনে ছত্রাক মেলার অভিযোগ উঠেছিল। সাতদিন কাটতে না কাটতেই ফের বিতর্কে ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ। স্ত্রীরোগের ওটি কক্ষে স্যালাইনের বোতলে দূষিত উপাদান পাওয়া যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এমনকি, মেডিসিনে ইঞ্জেকশনের বোতলে দূষিত কণার হদিস পাওয়া গিয়েছে। একই দিনে ন্যাশনাল মেডিক্যালের দুই ওয়ার্ডে দুই ছবিতে প্রশ্নের মুখে স্বাস্থ্য ভবন।
কয়েকদিন আগে মেদিনীপুর মেডিক্যালে এক প্রসূতির মৃত্যুর জেরে ‘পশ্চিমবঙ্গ ফার্মাসিউটিক্যালস’-এর স্যালাইন নিয়ে প্রশ্ন উঠে। ওই সংস্থার স্যালাইন ব্যবহারেই প্রসূতির মৃত্যু হয় বলে অভিযোগ। অসুস্থ হয়ে পড়েন আরও তিন প্রসূতি। বিতর্কের জেরে ‘পশ্চিমবঙ্গ ফার্মাসিউটিক্যালস’-এর স্যালাইন ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করে স্বাস্থ্য ভবন।
কিন্তু, দিন সাতেক আগে ন্যাশনাল মেডিক্যালে স্যালাইনে ছত্রাক পাওয়ার অভিযোগ ওঠে। তখন জুনিয়র ডাক্তাররা অভিযোগ করেছিলেন, ‘পশ্চিমবঙ্গ ফার্মাসিউটিক্যালস’-এর স্যালাইন নিষিদ্ধ হয়ে যাওয়ার পর যে নতুন সংস্থাকে বরাত দেওয়া হয়েছে, তাদের স্যালাইনেও মিলছে ছত্রাক।
এই খবরটিও পড়ুন
এদিন ফের ন্যাশনাল মেডিক্যালের মেডিসিনে দেখা যায়, মস্তিষ্কে রক্তচাপ কমানোর ইঞ্জেকশন MANNITOL’এর বোতলে ঘুরে বেড়াচ্ছে দূষিত উপাদান। প্রসূতি মায়েদের রক্তচাপ বাড়ানোর স্যালাইনের বোতলেও একই ছবি। হাসপাতালে নিম্নমানের ওষুধ নিয়ে সরব হয়েছে বিরোধীরা। এরই মধ্যে একের পর এক অস্বস্তিকর ছবি ন্যাশনাল মেডিক্যালে।