AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Duare Ration : দুয়ারে রেশনে ‘গেজেটেড প্রজেক্ট’ নিয়ে কী অভিযোগ রয়েছে? জানতে চাইল হাইকোর্ট

Calcutta High Court: রাজ্যের আবেদনের ভিত্তিতে মামলাকারীকে হলফনামা জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি মৌসুমী ভট্টাচার্যের বেঞ্চ। যেখানে 'গেজেটেড প্রজেক্ট' নিয়ে কী অভিযোগ রয়েছে, সেই বিষয়ে জানাবেন।

Duare Ration : দুয়ারে রেশনে 'গেজেটেড প্রজেক্ট' নিয়ে কী অভিযোগ রয়েছে? জানতে চাইল হাইকোর্ট
কলকাতা হাইকোর্টে দুয়ারে রেশন মামলা (ফাইল ছবি)
| Edited By: | Updated on: Nov 26, 2021 | 6:14 PM
Share

কলকাতা : দুয়ারে রেশন মামলায় ‘পাইলট প্রজেক্ট’কে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে। কিন্তু ‘গেজেটেড প্রজেক্ট’কে চ্যালেঞ্জ করা হয়নি। সেটা না করলে রাজ্য কীভাবে সওয়াল করবে? তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।

পাইলট প্রজেক্ট একটা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য করা হয়েছিল। সেটা শেষ হয়ে গিয়েছে। এখন এই প্রকল্প আইনত সম্মতি পেয়েছে। রাজ্যের আবেদনের ভিত্তিতে মামলাকারীকে হলফনামা জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি মৌসুমী ভট্টাচার্যের বেঞ্চ। যেখানে ‘গেজেটেড প্রজেক্ট’ নিয়ে কী অভিযোগ রয়েছে, সেই বিষয়ে জানাবেন। মামলাটির পরবর্তী শুনানি ১৪ জানুয়ারি

মামলাকারী রেশন ডিলারদের বক্তব্য, দুয়ারে রেশন প্রকল্প চালু হওয়ায় ডিলারদের উপর চাপ বেড়েছে। ডিলারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে রেশন পৌঁছে দিতে হচ্ছে। কিন্তু এর জন্য তাঁরা সরকারের থেকে আলাদা করে কোনও সাহায্যই পাচ্ছেন না। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে, রেশন ডিলারদের হাতে তেমন লোকবলও নেই, যাতে তাঁরা স্থানীয়দের বাড়ি বাড়ি গিয়ে রেশন পৌঁছে দিতে পারেন।

সরকারের তরফে রেশন আইনে কোনওরকম পরিবর্তন করা হয়নি বলেও অভিযোগ ছিল রেশন ডিলারদের। এমনই একগুচ্ছ দাবি-দাওয়া নিয়ে তাঁরা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। কলকাতা হাইকোর্টে তাঁরা আবেদন করেছিলেন, দুয়ার রেশন প্রকল্পের উপর স্থগিতাদেশ দেওয়া হোক। তবে আদালতে এই দাবি যুক্তিগ্রাহ্য হয়নি। হাইকোর্ট মনে করছে, মহৎ উদ্দেশ্য নিয়েই এই প্রকল্পের সূচনা করেছে রাজ্য।

পূর্বে এ প্রসঙ্গে এ প্রসঙ্গে বুধবার বিচারপতি অমৃতা সিনহার পর্যবেক্ষণ ছিল, “প্রয়োজনীয়তাই হল উদ্ভাবনের মূল কারণ। একটা অদৃশ্য ভাইরাস মানুষকে আক্ষরিক অর্থেই বেঁচে থাকার নতুন নতুন পন্থা আবিষ্কার করতে শিখিয়েছে। মানুষের জীবনযাত্রায় আমূল পরিবর্তন এসেছে। ভাইরাসের প্রকোপ থেকে বাঁচতে মানুষ বাধ্য হয়েছে ঘরবন্দি থাকতে। বিভিন্ন সংস্থা মানুষের দরজায় নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী পৌঁছে দেওয়ার নতুন উপায় আবিষ্কার করেছে। বেসরকারি সংস্থাগুলো এবিষয়ে অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছে। সরকারি বা আধা-সরকারি সংস্থাগুলিও খুব বেশি পিছিয়ে নেই।”

আরও পড়ুন : CPIM Candidate List: তৃণমূল-বিজেপিকে হারানোই লক্ষ্য! কিছু আসনে অন্য দলকে সমর্থনের বার্তা বামেদের