Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

SSC Data Room: সরবে সিআরপিএফ, SSC-র সার্ভার রুম খোলার নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

School Service Commission: ডেটা রুম বা সার্ভার রুম যাতে খুলে দেওয়া হয়, স্কুল সার্ভিস কমিশনের তরফে সেই আবেদন জানানো হয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টে। সেই মামলায় এ দিন কেন্দ্রীয় বাহিনী সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

SSC Data Room: সরবে সিআরপিএফ, SSC-র সার্ভার রুম খোলার নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের
এসএসসি ভবন। ফাইল চিত্র।
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Sep 09, 2022 | 4:16 PM

কলকাতা : সার্ভার রুম খুলে দেওয়ার জন্য আদালতে আবেদন জানানো হয়েছিল স্কুল সার্ভিস কমিশনের তরফে। শুক্রবার সেই মামলায় সার্ভার রুম খোলার নির্দেশ দিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। নিয়োগ দুর্নীতির মামলা তদন্ত চলায় ওই সার্ভার রুমে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করার নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। এবার কেন্দ্রীয় বাহিনী তথা সিআরপিএফ সরানোর নির্দেশ দিলেন বিচারপতি।

এসএসসি-র দাবি ছিল, সার্ভার রুম বন্ধ থাকায় নিয়োগের ক্ষেত্রে অসুবিধা হচ্ছে। এমনটাই আদালতে জানানো হয়েছিল এসএসসি-র তরফে। গত ১৮ মে ডেটা রুম বা সার্ভার রুম বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। তিন মাস ২২ দিন পর সেই সার্ভার রুম ফিরল এসএসসি-র হাতে। কমিশনের তরফে আরও দাবি করা হয়েছিল, তাদের অনেক জিনিস বাজেয়াপ্ত হয়েছে। সেগুলি কিনতে হবে। তাই টেন্ডার দেওয়া প্রয়োজন। সেই আবেদন মেনেই এবার খুলতে দেওয়া হল সার্ভার রুম।

আজ, শুক্রবার থেকেই স্কুল সার্ভিস কমিশনের নিয়ন্ত্রণে থাকবে ডেটা রুম। সমস্ত নিয়ম মেনে এসএসসির চেয়ারম্যানকে ডেটা রুম এসএসসির হাতে তুলে দেবে সিবিআই।

গত মে মাসে এসএসসি মামলার তদন্ত যে জায়গায় দাঁড়িয়েছিল তাতে সার্ভার রুম খোলা হলে তদন্তে অসুবিধা হতে পারত। সেই কারণেই রুম বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। এরপর এসএসসি আদালতে জানিয়েছিল, শুধুমাত্র আমাদের ঢোকার অনুমতি দিলে তাঁদের পক্ষে কোনও রিপোর্ট দেওয়া সম্ভব নয়।’ হার্ডডিস্ক এবং সফটওয়্যার আবার ইনস্টল করতে হবে বলেও দাবি করা হয়েছিল।

অন্যদিকে, শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুও দাবি করেছিলেন সার্ভার রুম খুললেই শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু হবে। এর আগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেছিলেন আদালতে মামলা চলায় স্কুলে শিক্ষক নিয়োগ করা সম্ভব হচ্ছে না। পরে একই কথা শোনা যায় শিক্ষামন্ত্রীর মুখে।