Nabanna: মানুষের গণআন্দোলনকে হিংসাত্মক পথে চালনা করছে BJP, আন্দোলন ধ্বংসের চক্রান্ত, নবান্ন অভিযানকে সমর্থন ‘না’ করার আবেদন বামেদের

Nabanna: এ দিন বামপন্থী ছাত্র সমাজের পক্ষ থেকে এই আন্দোলনকে সমর্থন না জানানোর বার্তা দেওয়া হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। তাদের বক্তব্য, 'আরজি কর-কাণ্ডে ন্যায় বিচারের দাবিতে বামপন্থী ছাত্র সমাজ প্রথম থেকেই সোচ্চার হয়েছে।

Nabanna: মানুষের গণআন্দোলনকে হিংসাত্মক পথে চালনা করছে BJP, আন্দোলন ধ্বংসের চক্রান্ত, নবান্ন অভিযানকে সমর্থন 'না' করার আবেদন বামেদের
ফাইল ছবি
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Aug 26, 2024 | 10:12 PM

কলকাতা: মঙ্গলবার পশ্চিমবঙ্গ ছাত্র সমাজের ব্যানারে ২৭ অগস্ট নবান্ন অভিযানের ডাক দেওয়া হয়েছে। তবে এই আন্দোলনকে সমর্থন করল না বামপন্থী ছাত্র সমাজ। তাঁদের বক্তব্য, আগামিকাল ইউজিসি নেটের পরীক্ষা রয়েছে। এতে হাজার-হাজার পরীক্ষার্থীর সমস্যা হবে। তাই ছাত্রছাত্রী ও নাগরিকদের কাছে তাদের আবেদন এই হিংসাত্মক আন্দোলন থেকে দূরে থাকতে।

এ দিন বামপন্থী ছাত্র সমাজের পক্ষ থেকে এই আন্দোলনকে সমর্থন না জানানোর বার্তা দেওয়া হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। তাদের বক্তব্য, ‘আরজি কর-কাণ্ডে ন্যায় বিচারের দাবিতে বামপন্থী ছাত্র সমাজ প্রথম থেকেই সোচ্চার হয়েছে। এই আন্দোলন এখন সকল শ্রেণির মানুষের যোগদানের ফলে ঐতিহাসিক গণআন্দোলনের রূপ নিয়েছে।’ ছাত্র সমাজের নাম নিয়ে বিজেপি এর পিছনে রয়েছে বলে দাবি বামেদের।

সোশ্যাল মিডিয়ায় এও বার্তা দেওয়া হয়েছে, ‘বিজেপি ও তার শাখা সংগঠনগুলি ২৭ তারিখ নবান্ন অভিযানের জডাক দিয়েছে তা এই গণআন্দোলনকে হিংসাত্মক পথে চালনা করছে। এই আন্দোলনকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র মাত্র। ওইদিন নেট পরীক্ষা। তা উপেক্ষা করেই এই অভিযানের ডাক দিয়ে হাজার হাজার পরীক্ষার্থীর ভবিষ্যত প্রশ্নের মুখে ফেলে দেওয়া হয়েছে। তাই সকলের কাছে আবেদন এর থেকে দূরে থাকতে।’ উল্লেখ্য, আজ এডিজি দক্ষিণবঙ্গ সুপ্রতিম সরকার এদিন বলেন, “পশ্চিমবঙ্গ ছাত্র সমাজের নামে প্রেস কনফারেন্স করে নবান্ন অভিযানের ডাক দেওয়া হয়েছিল। পশ্চিমবঙ্গ ছাত্র সমাজ নামে কোনও সংগঠনের অস্তিত্বের কথা আমরা এর আগে শুনিনি। আমরা খোঁজ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় যেটা দেখলাম, ওদের যে ফেসবুক পেজ সেটায় ফলোয়িং তালিকাটা দেখুন।” এর পরই একটি প্রিন্ট আউট দেখান। তাতে দেখা যায়, ‘পশ্চিমবঙ্গ ছাত্র সমাজ’ নামে একটি পেজ তিনজনকে ফলো করছে। এরমধ্যে আছে ‘এবিভিপি কলকাতা’, ‘শঙ্কর ঘোষ’ এবং ‘একে আসরাফুল’।