Sougata Roy: ‘নতুন মুখ হলেই পার্লামেন্টে দাঁড় করানো যায় না’, সৌগত রায়ের মুখে কেন এমন কথা?
Sougata Roy: সৌগত রায়ের কথায়, "নতুন মুখ হলেই তাঁকে লোকসভার ভোটে দাঁড় করানো যায় না। তার জন্য একটা ব্যাপক পরিচিতি বা পরিসর দরকার। নতুন মুখ প্রচুর আছে। কিন্তু প্রথমেই তো আর সংসদীয় ভোটে দাঁড় করানো যায় না। নতুনকেও যেমন দেওয়া হয়েছে টিকিট, পুরনোদেরও রাখা হয়েছে।"
কলকাতা: এবার ১১ জন বিধায়ককে সাংসদ পদে লড়াচ্ছে তৃণমূল। প্রশ্ন উঠছে, তাহলে কি নতুন মুখের অভাব রয়েছে শাসকশিবিরের অন্দরে? বর্ষীয়ান সাংসদ সৌগত রায়ের বক্তব্য, একটা লোকসভা কেন্দ্র ৭টা বিধানসভা নিয়ে। যদি বিধায়ক প্রার্থী হন, তার মানে ৭টা কেন্দ্রের মধ্যে ১টা কেন্দ্রে পরিচিত তিনি। তাঁকে নিয়ে নির্বাচন লড়া সুবিধাজনক বলেই মত দমদমের সাংসদের।
সৌগত রায়ের কথায়, “নতুন মুখ হলেই তাঁকে লোকসভার ভোটে দাঁড় করানো যায় না। তার জন্য একটা ব্যাপক পরিচিতি বা পরিসর দরকার। নতুন মুখ প্রচুর আছে। কিন্তু প্রথমেই তো আর সংসদীয় ভোটে দাঁড় করানো যায় না। নতুনকেও যেমন দেওয়া হয়েছে টিকিট, পুরনোদেরও রাখা হয়েছে।”
একইসঙ্গে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিজেপিতে যোগদান এবং তমলুকে তাঁর প্রার্থী হওয়া নিয়ে যে জল্পনা, সে প্রসঙ্গে সৌগত রায় বলেন, “বোঝাই যাচ্ছে ওনার সঙ্গে রাজনীতির যোগাযোগ ছিল। মাথায় বিজেপিতে যাওয়াটাও ছিল। ওনার নির্দেশগুলো পক্ষপাতদুষ্ট ছিল। এটা বলে তো আমরা আদালতে মামলাও করেছি। আর তমলুকে দেবাংশু যাচ্ছে। বতক্তৃতা করবে। পাগল হয়ে যাবেন উনি ২-৪ দিনের মধ্যে।”
প্রসঙ্গত, প্রার্থী হতে পারবেন কি না তা নিয়ে সংশয় ছিল দমদমের সাংসদ সৌগত রায়ের। যদিও দল তাঁর উপরই ভরসা রেখেছে এবারও। ওই কেন্দ্রে তিনিই প্রার্থী। তাতে খুশি সৌগত। জানালেন কর্মীরা এক রাতের মধ্যেই ৫০ শতাংশ দেওয়াল লিখে ফেলেছেন।