AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Post Poll Violence Case: ভোট-পরবর্তী অশান্তি মামলায় নির্দেশের পুনর্বিবেচনা চায় রাজ্য

Post Poll Violence Case: ২ জুলাইয়ের নির্দেশিকার পুনর্বিবেচনার আর্জি জানানো হয়েছে রাজ্যের তরফে।

Post Poll Violence Case: ভোট-পরবর্তী অশান্তি মামলায় নির্দেশের পুনর্বিবেচনা চায় রাজ্য
ফাইল ছবি
| Edited By: | Updated on: Jul 06, 2021 | 10:35 AM
Share

কলকাতা: ভোট পরবর্তী অশান্তি মামলার (Post Poll Violence Case) নির্দেশের পুনর্বিবেচনা চাইল রাজ্য সরকার। পুনর্বিবেচনার আবেদন করা হল ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতির বৃহত্তর বেঞ্চে (Calcutta High Court)। ২ জুলাইয়ের নির্দেশিকার পুনর্বিবেচনার আর্জি জানানো হয়েছে রাজ্যের তরফে।

রাজ্যের দাবি, ভোট পরবর্তী অশান্তি মামলায় বৃহত্তর বেঞ্চের নির্দেশিকা এক তরফা। রাজ্যের কোনও বক্তব্য না জেনেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সঙ্গে সহযোগিতা করে রাজ্য। কোনও কিছুই গোপন রাখেনি কমিটির কাছে। কমিশনের প্রাথমিক রিপোর্ট পর্যালোচনার করার সুযোগই পায়নি রাজ্য।

ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় বৃহত্তর বেঞ্চ যে অন্তবর্তী নির্দেশ দিয়েছিল, তাতে এক দিকে রাজ্য সরকারের সমালোচনা ছিল। অন্যদিকে, যাদবপুরে মানবাধিকার কমিশনের সদস্যদের ওপর হামলার ঘটনায় নিন্দা প্রকাশ করা হয়েছিল। সেই ঘটনায় শোকজ করা হয়েছিল কলকাতা পুলিশের আধিকারিককে।

এই মামলায় উঠে আসে বেলেঘাটার বিজেপি কর্মী অভিজিৎ সরকারের খুনের ঘটনাও। গত ২ মে বিধানসভার নির্বাচনের ফল প্রকাশের দিন কাঁকুড়গাছির শীতলাতলা লেনের বাসিন্দা অভিজিৎ সরকারের দেহ উদ্ধার হয়। পরিবার প্রথম থেকেই অভিযোগ করে এসেছিল, এটি সাধারণ খুন নয়, রাজনৈতিক হিংসার জের। বিজেপির তরফে অভিযোগ করা হয়, বিধানসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণার পরই তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা অভিজিৎকে বেধড়ক মারধর করে৷ গলায় তার পেঁচিয়ে ও পিটিয়ে মেরে ফেলা হয় অভিজিৎকে। আদালত দেহের দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্ত করার নির্দেশ দেয়।

আরও পড়ুন: মতুয়া ক্ষোভ প্রশমিত করতেই কি ‘মন্ত্রিত্ব-পুরস্কার’? গুঞ্জনের মাঝেই দিল্লিতে তলব শান্তনুকে

গোটা শুনানি পর্বে দেখা যায়, রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে অ্যাডভোকেট জেনারেল বারবার অনুরোধ জানিয়েছিলেন, যাতে এখনই অন্তবর্তী নির্দেশ না দেওয়া হয়। সেদিনই পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছিলেন। বৃহত্তর বেঞ্চ সে সময়ে জানিয়ে দিয়েছিল, এটি অন্তিম নির্দেশ নয়। রাজ্য সরকারের যা কিছু বলার থাকবে, তা যেন রিপোর্ট আকারে পেশ করা হয়। ২ জুলাই এই মর্মে অন্তবর্তী নির্দেশ দেয় বৃহত্তর বেঞ্চ। ৫ জুলাই নতুন করে একটি মামলা দায়ের করা হয় রাজ্যের তরফে। তাতে বলা হয়েছে, এক তরফা শুনেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তা আরেকবার বিবেচনা করা হোক।