Primary TET Interview: দু’দফায় ২০০, আজ প্রাথমিকের টেটের ইন্টারভিউতে মূলত কলকাতা জোনের প্রার্থীদের ভিড়

Primary TET Interview: স্বচ্ছতার স্বার্থে পুর প্রক্রিয়ার ভিডিওগ্রাফি। করোনা উদ্বেগের মধ্যে সব বিধিনিষেধ মেনেই ইন্টারভিউর ব্যবস্থা।

Primary TET Interview: দু'দফায় ২০০, আজ প্রাথমিকের টেটের ইন্টারভিউতে মূলত কলকাতা জোনের প্রার্থীদের ভিড়
প্রাথমিক টেট (ফাইল ছবি)
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Dec 27, 2022 | 12:07 PM

কলকাতা: আজ,  মঙ্গলবার থেকে প্রাথমিকে টেটের ইন্টারভিউ। ২০১৪ এবং ২০১৭-য় টেট পাশ করা প্রার্থীদের প্রথম দফার ইন্টারভিউ। প্রায় দুশোজনকে ডাকা হয়েছে পর্ষদের অফিসে। আজ কলকাতা জোনের প্রার্থীদের ইন্টারভিউ। স্বচ্ছতার স্বার্থে পুর প্রক্রিয়ার ভিডিওগ্রাফি। করোনা উদ্বেগের মধ্যে সব বিধিনিষেধ মেনেই ইন্টারভিউর ব্যবস্থা। ইন্টারভিউতে পার্শ্বশিক্ষকদের সুযোগ দেওয়া নিয়ে গতকাল মামলা হয় হাইকোর্টে। তবে আদালত জানিয়ে দেয় প্রাথমিকের নিয়োগে হস্তক্ষেপ করা হবে না। ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত কোনও চূড়ান্ত নিয়োগ হবে না বলে আদালতে জানিয়েছেন পর্ষদের আইনজীবী। গত কয়েক মাসে নিয়োগে অস্বচ্ছতার একের পর এক অভিযোগ এসেছে। সেখান থেকে শিক্ষা নিয়েছে পর্ষদ। আর বেনিয়মের ফাঁকফোকড় ভালোভাবে দেখে নিয়ে আরও বেশি কড়া হয়েছে পর্ষদ। মঙ্গলবার ২০০ জনের ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া চলছে। পর্ষদ দফতরের নীচে প্রার্থীরা বসেছেন। সেখান থেকে প্রার্থীদের দোতলায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। অত্যন্ত গোপনীয়ভাবেই চলছে ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া। প্রথমে একশো জনের হবে, পরের দফায় আরও ১০০ জনের। দু’টো ভাগে ২০০ জনের ইন্টারভিউ নেওয়া হচ্ছে। ইন্টারভিউ নেওয়ার ঘরে রয়েছে একটা হোয়াইট বোর্ড ও মার্কার। সেখানে পরীক্ষার্থীকে অ্যাপ্টিটিউট টেস্টও নেওয়া হতে পারে। অর্থাৎ তিনি পরীক্ষার্থীদের পড়ানোর পদ্ধতিও দেখতে পারেন পরীক্ষকরা। গোটা ইন্টারভিউ প্রক্রিয়ার ভিডিয়োগ্রাফি করা হবে। যাতে কোনও ভাবে অস্বচ্ছতার অভিযোগ না ওঠে।

এর আগে ২০১২.২০১৪ ও ২০১৭ সালের টেট হয়েছে। কিন্তু নিয়োগ হয়েছিল কেবল ২০১৪ সালের টেটে। ২০১৭ সালের টেটে নিয়োগ হয়নি। এদিন ইন্টারভিউ দিতে এসেছেন ২০১৪ ও ২০১৭ সালের টেট উত্তীর্ণরা। এবার একটা কন্ট্রোলরুম খোলা হয়েছে। উল্লেখ্য, মাতঙ্গিনী হাজরার মূর্তির পাদদেশে যাঁরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন, তাঁরা বর্তমানে সেখানেই রয়েছেন। তাঁরা ইন্টারভিউ দিতে আসেননি। তাঁরা ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া অংশ নেওয়ার আবেদনও জানাননি। তাঁরা অবস্থান বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছেন।