Recruitment Scam: ইনিই নাকি সব জানেন, এবার সিবিআই স্ক্যানারে পর্ষদের এক বর্তমান কর্মী

CBI: পর্ষদ অফিসে আজ বর্তমান সচিবের সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ কথা বলেন সিবিআইয়ের উচ্চপদস্থ অফিসাররা। এর পাশাপাশি এদিন আবার পর্ষদের প্রাক্তন সচিব রত্না চক্রবর্তী বাগচিকে ডেকে পাঠানো হয়েছিল নিজাম প্যালেসে সিবিআই-এর অফিসে। সেখানেও কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার অফিসারদের কড়া কড়া প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়েছে তাঁকে।

Recruitment Scam: ইনিই নাকি সব জানেন, এবার সিবিআই স্ক্যানারে পর্ষদের এক বর্তমান কর্মী
সিবিআই এর চিঠি গেল ৩০ জন তৃণমূল নেতার কাছেImage Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jan 09, 2024 | 11:30 PM

কলকাতা: প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে এবার সিবিআই-এর সন্দেহের তালিকায় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের এক কর্মী। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অফিস থেকে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ নথি সংগ্রহ করেছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসাররা। পর্ষদ অফিসে আজ বর্তমান সচিবের সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ কথা বলেন সিবিআইয়ের উচ্চপদস্থ অফিসাররা। এর পাশাপাশি এদিন আবার পর্ষদের প্রাক্তন সচিব রত্না চক্রবর্তী বাগচিকে ডেকে পাঠানো হয়েছিল নিজাম প্যালেসে সিবিআই-এর অফিসে। সেখানেও কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার অফিসারদের কড়া কড়া প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়েছে তাঁকে।

একদিকে যখন নিজামে সিবিআই অফিসারদের প্রশ্নের মুখোমুখি পর্ষদের প্রাক্তন সচিব, ঠিক সেই সময়ে পর্ষদের অফিসে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের এই তথ্য তালাশ যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে। পর্ষদের অফিসে বর্তমান সচিবের সঙ্গেও দীর্ঘক্ষণ কথা বলেন তাঁরা। সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসারদের স্ক্যানারে রয়েছেন পর্ষদের এক বর্তমান কর্মী। ওই কর্মী পুরনো নিয়োগের বিষয়ে সব জানেন বলেই মনে করছেন সিবিআই অফিসাররা, সূত্র মারফত এমনই জানা যাচ্ছে।

উল্লেখ্য, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সচিব রত্না বাগচিকে এর আগেও ডাকা হয়েছিল সিবিআই-এর অফিসে। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার মানিক ভট্টাচার্য যে সময়ে পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি ছিলেন, সেই সময় পর্ষদের সচিব হিসেবে দায়িত্ব সামলেছেন রত্না চক্রবর্তী বাগচি। সেক্ষেত্রে মানিকবাবুর আমলে কীভাবে কী কাজ হয়েছে, তা অনেকটাই তাঁর জানা থাকার কথা। সেই সূত্র ধরেই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য এদিন পর্ষদের প্রাক্তন সচিব রত্না বাগচিকে ডেকে পাঠানো হয়েছিল বলে জানা যাচ্ছে। মানিকবাবু পর্ষদ সভাপতি থাকাকালীন কীভাবে নিয়োগ প্রক্রিয়া চলত, সেটাই আরও বিস্তারিতভাবে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা বোঝার চেষ্টা করছেন বলে খবর।