AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Safe Tourism: আপনার কি দুটো ঘর? ট্যুরিজম ব্যবসার ক্ষেত্রে তাহলে ১ লক্ষ টাকা করে দেবেন মুখ্যমন্ত্রী

Safe Tourism: 'সেফ ট্যুরিজম' কী? ব্যাখা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী

Safe Tourism: আপনার কি দুটো ঘর? ট্যুরিজম ব্যবসার ক্ষেত্রে তাহলে ১ লক্ষ টাকা করে দেবেন মুখ্যমন্ত্রী
সেফ ট্যুরিজমের ব্যাখ্যা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী
| Edited By: | Updated on: Sep 12, 2022 | 5:40 PM
Share

কলকাতা: রাজ্যে নতুন কর্ম সংস্থান। নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে কারিগরী শিক্ষা প্রশিক্ষণ বিভাগের মঞ্চ থেকে সেফ ট্যুরিজমের ‘কনসেপ্ট’ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পর্যটন শিল্পে এটা নতুন চিন্তাভাবনা, যার জন্য টাকাও দিচ্ছে রাজ্য সরকার। এই চিন্তাভাবনা অনেকটা ‘হোম স্টে’র মতনই। তবে এক্ষেত্রে রাজ্য সরকারই ব্যবসার স্বার্থে দেবে এক লক্ষ টাকা। এটা অভিনব।

‘সেফ ট্যুরিজম’ কী? ব্যাখা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী

মুখ্যমন্ত্রীর কথায়, ” আমরা সেফ হোম ট্যুরিজম করে দিয়েছি। ধরো তোমার বাড়িতে দুটো ঘর রয়েছে। আমরা এক লক্ষ টাকা দিচ্ছি, একটা টিভি কিনে দিচ্ছি, একটা বেড কিনে দিচ্ছি, টয়লেট করে দিচ্ছি। ফলে যে কোনও গেস্টকে তুমি একটা ঘরে রাখতেই পারো। ট্যুরিস্টরা যখন বেরাতে আসবে, তোমরা যা খাবে, তাঁরাও তাই খাবে। তাঁদের কাছ থেকে ভাড়া নেবে। ওটাই তোমার ইনকাম।” এক্ষেত্রে বলা যেতেই পারে, জঙ্গলমহল, পুুরুলিয়া, বাঁকুড়া কিংবা উত্তরের পর্যটন শিল্পের ক্ষেত্রে এই চিন্তাভাবনা যথেষ্ট কার্যকরী হবে।

মূলত বাংলায় শিল্প ও কর্মসংস্থানের প্রসঙ্গ ব্যক্ত করতে গিয়েই এমনটা বলেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, “বাংলা একমাত্র জায়গা, যেখানে ৪০ শতাংশ কর্মসংস্থান বাড়িয়েছি। ৪০ শতাংশ দারিদ্রতা কমিয়েছি।” তবে একটি বিষয় এক্ষেত্রে উল্লেখ্য, এখনও পর্যন্ত এটা নতুন চিন্তাভাবনা। সেফ ট্যুরিজমের ক্ষেত্রে বিশদে জানতে গেলে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।

কেবলমাত্র গতেবাঁধা চাকরি নয়, স্কিলেই কয়েক লক্ষ ছেলেমেয়ের চাকরি সুযোগ রয়েছে বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর কথায়, “সবুজ সাথী সাইকেল দিচ্ছি, সারাবে কে? সবার বাড়িতে টিভি রয়েছে, সারাবে কে? তার জন্যই স্কিলের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।” মুখ্যমন্ত্রী জানান, স্মল স্কেল ইন্ডাস্ট্রিতে ৯০ লক্ষ ইউনিট তৈরি করা হয়েছে। সেখানে কাজ করে ১ কোটি ৩৬ লক্ষ লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে। দুর্গাপুজো থেকেও কীভাবে আয় হয়, তারও ব্যাখ্যা দেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি জানান, দুর্গাপুজো থেকে ৪০ হাজার কোটি টাকা আয় করে বাংলা। বাংলার মূলত গরিব শ্রেণিরাই আয় করেন দুর্গাপুজো থেকে।  ধামসা মাদল বাজানো থেকে পটের কাজ-সব গ্রাম বাংলা থেকে গরিব মানুষগুলো আসে। তাঁরা শহর থেকে আয় করে নিয়ে যান।