Train Cancellation: একে দুর্যোগ, তার উপরে আরও ট্রেন বাতিল! ভোগান্তির শেষ নেই শিয়ালদহ শাখার যাত্রীদের

Cyclone Remal Effect: শিয়ালদহ দক্ষিণ এবং কড লাইনে একাধিক ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। নামখানা, ডায়মন্ড হারবার, ক্যানিং , বারুইপুর, হাসনাবাদ , বনগাঁসহ একাধিক রুটে ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। পাশাপাশি বাতিল হয়েছে মাঝেরহাট -হাসনাবাদ মাজেরহাট- বনগাঁ এবং মাঝেরহাট -ক্যানিং -এই সমস্ত লোকাল ট্রেনগুলি।

Train Cancellation: একে দুর্যোগ, তার উপরে আরও ট্রেন বাতিল! ভোগান্তির শেষ নেই শিয়ালদহ শাখার যাত্রীদের
প্রতীকী ছবি Image Credit source: Facebook
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: May 27, 2024 | 9:22 AM

কলকাতা: রেমালের তাণ্ডবে বাতিল ট্রেন। রবিবারের পর আজ, সোমবারও বাতিল একাধিক ট্রেন। শিয়ালদহ শাখায় বাতিল করা হল একাধিক ট্রেন। ডায়মন্ড হারবার, নামখানা, ক্যানিং, বজবজ, হাসনাবাদ, মাঝেরহাট- হাসনাবাদ , বনগাঁ সহ একাধিক লাইনে ৪৬টি ট্রেন বাতিল করা হয়েছে।

ঘূর্ণিঝড় রেমালের দাপটে রাতভর চলেছে ঝড়-বৃষ্টির তাণ্ডব। এর জেরেই বাতিল ট্রেন। জানা গিয়েছে, রবিবার রাতে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে একাধিক জায়গায় গাছ উপড়ে গিয়েছে। লাইনে জমেছে জল। বিদ্যুতের তার ছিড়ে গতকাল রাত থেকেই অন্ধকারে ডুবে নামখানা স্টেশন। ট্রেনেই বসে রয়েছেন যাত্রীরা।

শিয়ালদহ দক্ষিণ এবং কড লাইনে একাধিক ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। নামখানা, ডায়মন্ড হারবার, ক্যানিং , বারুইপুর, হাসনাবাদ , বনগাঁসহ একাধিক রুটে ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। পাশাপাশি বাতিল হয়েছে মাঝেরহাট -হাসনাবাদ মাজেরহাট- বনগাঁ এবং মাঝেরহাট -ক্যানিং -এই সমস্ত লোকাল ট্রেনগুলি। আজকের জন্য আপাতত বাতিল করা হয়েছে এই সমস্ত লোকাল ট্রেন।

পূর্ব রেল কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে বিজ্ঞপ্তি জারি করে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে আপাতত এই ট্রেনগুলি বন্ধ থাকবে। শহর কলকাতার দিকে যেমন ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে একাধিক গাছ ভেঙে পড়ে গিয়েছে, তেমনই জেলাগুলির ক্ষেত্রেও একই ছবি দেখা গিয়েছে। অনেক জায়গায় সিগন্যালিং-এর সমস্যা, রেললাইনে গাছ ভেঙে পড়ার মতো একাধিক ঘটনা ঘটেছে।

সেই কারণেই আপাতত এই সমস্ত ট্রেনগুলি বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বৃষ্টির প্রভাবে ট্রেনের লাইনে জল জমা, বৈদ্যুতিক তার বিচ্ছিন্ন হয়ে মাঝ রাস্তায় আটকে পরে ট্রেন, আবার কখনও সিগনালিংয়েরও সমস্যা হয়। তাই কোনভাবেই যাতে যাত্রীরা পরিষেবা নেওয়ার সময় সমস্যায় না পড়ে সে কারণেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে পূর্ব রেল কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে।