Sukanta Majumdar: বালুরঘাট আসন ধরে রাখতে পারবেন? সুকান্ত বললেন…

Sukanta Majumdar Balurghat: তিনি রাজ্য সভাপতি হওয়ার পর অর্থাৎ গত ২ বছরে যে বাংলায় বিজেপির উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে, সে কথা উল্লেখ করেছেন সুকান্ত। তাঁর দাবি, বিধানসভা নির্বাচনের পর যে অবস্থা হয়েছিল, তার থেকে অবস্থা এখন অনেকটাই ভাল।

Sukanta Majumdar: বালুরঘাট আসন ধরে রাখতে পারবেন? সুকান্ত বললেন...
সুকান্ত মজুমদার (ফাইল ছবি)Image Credit source: Facebook
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Oct 02, 2023 | 6:37 PM

বালুরঘাট আসন ধরে রাখতে পারবেন? সুকান্ত বললেন…

২০১৯-এ তৃণমূলকে হারিয়ে বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ হন সুকান্ত মজুমদার। মাঝে তিনটি বড় নির্বাচন হয়েছে রাজ্যে। সার্বিকভাবে বিজেপির অবস্থান যে খুব ভাল হয়েছে, তেমনটা মনে করছে না রাজনৈতিক মহল। বিধায়ক সংখ্যা বাড়লেও তৃণমূল এখনও বিজেপির জন্য একটা বড় চ্যালেঞ্জ। বিগত নির্বাচনগুলির ফলাফল অন্তত তাই বলছে। এবার আরও একটা লোকসভা নির্বাচন আসন্ন। সব ঠিক থাকলে ২০২৪-এর প্রথমার্ধেই সেই নির্বাচন হওয়ার কথা। তাই প্রশ্ন উঠছে, নিজের গড় ধরে রাখতে পারবেন তো সুকান্ত?

TV9 বাংলার প্রশ্নের উত্তরে সুকান্ত মজুমদার বলেন, “বালুরঘাট আমার নিজের জেলা। সঙ্গে পার্শ্ববর্তী জেলার ইটাহার বিধানসভাও রয়েছে। বালুরঘাটকে আমি চিনি। আমি ১০০ শতাংশ নিশ্চিত যে আমি পুনর্নির্বাচিত হব।” উল্লেখ্য, বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে মোট বিধানসভার সংখ্যা ৭টি বিধানসভা। বালুরঘাট, কুমারগঞ্জ, তপন, গঙ্গারামপুর, হরিরামপুর, কুশমন্ডি এবং ইটাহার।

এই প্রসঙ্গে উঠে এসেছে পঞ্চায়েত নির্বাচনের কথা। সেখানেও বিজেপির খুব ভাল ফল হয়নি সুকান্তর গড়ে। তবে সুকান্তর দাবি, তিনি রাজ্য সভাপতি হওয়ার পর বালুরঘাটেও বিজেপির উন্নতি হয়েছে। সুকান্ত বলেন, “২০১৮ সালে পঞ্চায়েত নির্বাচনে দক্ষিণ জিনাজপুর জেলায় বিজেপি যা আসন পেয়েছিল, এবার তার থেকে ১০০টি আসন বেশি পেয়েছে।” ২০১৮ সালে বিজেপির রাজ্য সভাপতি যে দিলীপ ঘোষ ছিলেন, সেকথাও মনে করিয়ে দেন সুকান্ত।

শুধু তাই নয়, তিনি রাজ্য সভাপতি হওয়ার পর গত ২ বছরে যে বাংলায় বিজেপির উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে, সে কথাও উল্লেখ করেছেন সুকান্ত। তিনি বলেন, “২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচনের পর যে পরিস্থিতিতে আমরা পৌঁছে গিয়েছিলাম, আমাদের ওপর যেভাবে আঘাত এসেছিল, তাতে সংগঠন প্রায় ভেঙে গিয়েছিল বলা ভাল। পঞ্চায়েত ভোটের আগে রব উঠেছিল যে বিজেপি আর দ্বিতীয় স্থানে থাকছে না। কংগ্রেস-সিপিএম দ্বিতীয় স্থানে থাকবে। কিন্তু পঞ্চায়েতে বা ধূপগুড়ির উপ নির্বাচনে দেখা গেল বাম-কংগ্রেস ধারে কাছে নেই।”