Puffy Face: চোখ-মুখের ফোলাভাব নিয়ে জেরবার? ৪ টোটকায় হবে মুশকিল আসান
Puffy Face: চোখ-মুখের ফোলা ভাব না কমলে ঝামেলা। ওজন বৃদ্ধি, ঘুমের অভাব, স্বাস্থ্যকর খাওয়া-দাওয়ার অভাব এই সবই হতে পারে চোখ-মুখ ফোলার কারণ।

দীর্ঘক্ষণ পর ঘুম থেকে উঠলে মুখ-চোখ ফোলা ফোলা লাগে অনেকের। কিছু পরে তা আস্তে আস্তে ঠিক হয়ে যায়। কিন্তু চোখ-মুখের ফোলা ভাব না কমলে ঝামেলা। ওজন বৃদ্ধি, ঘুমের অভাব, স্বাস্থ্যকর খাওয়া-দাওয়ার অভাব এই সবই হতে পারে চোখ-মুখ ফোলার কারণ। তবে কারণ যাই হোক নাই কেন, তা কমাতে তো হবেই। বিশেষ করে পুজোর আগে তো ফোলাভাব না কমালেই নয়। কিন্তু মুক্তি পেতে কী করবেন? রইল ৪ টিপস।
পর্যাপ্ত জল পান – শরীর সুস্থ রাখতে জল খাওয়া জরুরি। শরীরের কাজ সঠিক ভাবে সম্পন্ন করতে হলে পর্যাপ্ত জল খেতেই হবে। শরীরে জলের পরিমাণ কম গেলে শরীরে নানা দূষিত পদার্থ, সোডিয়াম জমতে থাকে। ফলে মুখ-চোখে ফুলে যেতে পারে। তাই দিনে ৩-৪ লিটার জল কিন্তু খেতেই হবে।
পর্যাপ্ত নুন – অতরিক্ত নুন খাওয়ার প্রবণতা মুখ থেকে শরীর সবই ফুলিয়ে দিতে পারে। অতিরিক্ত চিনি ও নুন যুক্ত খাবার ওজন বাড়িয়ে দেয়। পাশাপাশি, নুনে থাকা বাড়তি সোডিয়ামও শরীরে জমতে থাকে। যার জেরে মুখ-চোখ ফুলে যেতে পারে। আবার সোডিয়াম-পটাশিয়ামের ভারসাম্য নষ্ট হলেও হাত-পা, মুখ ফুলে যায়। তাই সাবধান।
মাসাজ – মুখের মাসাজ বা ফেসিয়াল করলে রক্ত সঞ্চালন যেমন ভাল হয়, তেমনই মুখে বা ত্বকে জমে থাকা দূষিত পদার্থ বা তরলও বেরিয়ে যায়। সঠিক পদ্ধতিতে মাসাজে চোখের নীচে অথবা গালের ফোলা ভাব খানিকটা কমতে পারে। ফলের ত্বকের জেল্লা বৃদ্ধি পায়।
পর্যাপ্ত ঘুম – ঠিকমতো ঘুম না হলেও মুখ-চোখ ফোলা দেখায়। ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম শরীরের জন্য জরুরি। ওজন কমানো থেকে হজম ভাল হওয়ার জন্য ঘুম জরুরি। দিনের পর দিন ঘুম ঠিক না হলে মুখে-চোখে তার প্রভাব পড়ে।





