Healthy Kebab: রেশমি কাবাবও স্বাস্থ্যকর হয়, কীভাবে জানেন?
Healthy Cooking Tips: যদি আপনি স্বাস্থ্য সচেতন হন, সেক্ষেত্রে বাইরের ফাস্ট ফুড এড়িয়ে চলতে হয়। আর ওজন কমাতে গেলে দোকানের কাবাব খাওয়া যাবে না। এত ঝামেলার মধ্যে না গিয়ে, বাড়িতেই কাবাব বানিয়ে নিন। বাড়িতে কাবাব বানাতে গেলেও একই রেসিপি মানতে হবে।
উইকএন্ডে মুখরোচক খাবার খেতে কার না ভাল লাগে। সেটা আবার যদি কাবাব, তখন আর কোনও কথাই নেই। কিন্তু দোকান থেকে এক প্লেট কাবাব কিনতে গেলে কম করে ৪০০ টাকা খসাতে হবে। আবার যদি আপনি স্বাস্থ্য সচেতন হন, সেক্ষেত্রে বাইরের ফাস্ট ফুড এড়িয়ে চলতে হয়। আর ওজন কমাতে গেলে দোকানের কাবাব খাওয়া যাবে না। এত ঝামেলার মধ্যে না গিয়ে, বাড়িতেই কাবাব বানিয়ে নিন। বাড়িতে কাবাব বানাতে গেলেও একই রেসিপি মানতে হবে। তবে, বেশ কিছু টোটকা রয়েছে, যা মেনে কাবাব বানালে তা স্বাস্থ্যকর হবে। কাবাব তৈরির রেসিপি কমবেশি সকলেরই জানা। এই ৫টি টিপস জেনে নিন, যা কাবাবকে স্বাস্থ্যকর করে তুলবে।
যে উপায়ে কাবাবকে বানাবেন স্বাস্থ্যকর-
১) মাটনের কাবাব নয়। স্বাস্থ্য কাবাবের সন্ধানে থাকলে চিকেন খান। কাবাবে চিকেনের ব্রেস্ট পিস ব্যবহার করুন। অর্থাৎ, যে অংশে শুধু মাংস রয়েছে। ব্রেস্ট পিসে কোনও ফ্যাট থাকে না। এই ধরনের মাংসের পিসকে লিন প্রোটিন বলা হয়।
২) কাবাব ম্যারিনেশনের সময় সঠিক মশলা ব্যবহার করুন। টক দই, হলুদ-লঙ্কা গুঁড়ো, পেঁয়াজ, আদা-রসুন বাটা ইত্যাদি দিয়ে কাবাব ম্যারিনেশন করে নিন।
৩) মাংসের পাশাপাশি পেঁয়াজ, টমেটো, বেলপেপাপের মতো সবজিও কাবাবের মশলা দিয়ে ম্যারিনেট করুন। কাবাবকে স্বাস্থ্যকর বানাতে হবে সবজি খেতেই হবে।
৪) কাবাব সেঁকার জন্য তেল ব্যবহার করা হয়। বাড়িতে কাবাব বানালে অনেকেই তাওয়া বা ফ্রাইং প্যানে কাবাব ভেজে নেন। সেখানেও তেল ব্যবহার হয়। বাড়িতে কাবাব বানালে মাইক্রোওয়েভ ব্যবহার করুন। মাইক্রোওয়েভে কাবাব বেক করতে পারেন। কিংবা এয়ার ফ্রায়ারেও বানিয়ে নিতে পারেন কাবাব।
৫) কাবাব পরিবেশনের সময় শুধু চাটনি, লেবুর রস আর কাঁচা পেঁয়াজ ব্যবহার করেন? কাঁচা পেঁয়াজের পাশাপাশি লেটুস পাতা, টমেটো, গাজরের মতো সবজিও ব্যবহার করুন স্যালাদ হিসেবে। এভাবে কাবাব বানিয়ে খেলে শরীরও ভাল থাকবে এবং ওজনও বাড়বে না।