Bad Cholesterol: বাড়ছে কোলেস্টেরল? এই কয়েকটি ফলের জাদুতেই থাকবে নিয়ন্ত্রণে…
Fruits For Cholesterol: কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখতে চাইলে রোজকার জীবনযাত্রায় আনতে হবে পরিবর্তন। অতিরিক্ত ক্যৈলোরি একেবারেই খাওয়া চলবে না। বরং এই কয়েকটি ফল অবশ্যি রাখুন রোজকারের তালিকায়
কোলেস্টেরলের সমস্যা এখন ঘরে ঘরে। রোজকার জীবনযাত্রায় পরিবর্তন, অতিরিক্ত পরিমাণে ফাস্ট ফুড এসবই কিন্তু ডেকে আনছে কোলেস্টেরল (Cholesterol), ট্রাইগ্লিসারাইড, ফ্যাটি অ্যাসিডের মত সমস্যা। কোলেস্আটেরল বাড়া শরীরের জন্জয একেবারেই ভাল নয়। কারণ এখান থেকেই আসে হার্কাটের নানা সমস্যাও। কাজের চাপে কারোরই দম ফেলার ফুসরত নেই। ফলে নিজের প্রয়োজন মতো রান্না করে খাওয়া এটুকুও সম্ভব হয় না অনেকের ক্ষেত্রে। দিনের পর দিন ফাস্ট ফুড খেতে গিয়ে চেনা খাবারের স্বাদ যেমন হারিয়ে যাচ্ছে তেমনই কিন্তু বাড়ছে একাধিক স্বাস্থ্য সমস্যাও। যে কোনও রকম সাদা খাবার ( চিনি, ময়দা, নুন ) এসব আগেভাগেই ছুঁড়ে ফেলুন রান্নাঘর থেকে। প্রসেসড মিট, তেল-মশলা এসব একেবারেই নয়। পরিবর্তে এই কয়েকটি ফল খান নিয়মিত ভাবে। কোলেস্টেরল থাকবে নিয়ন্ত্রণে।
*নিয়মিত ভাবে ন্যাশপাতি খেতে পারলে তা কিন্তু শরীরের জন্য খুবই ভাল। আর এর ফলে নিয়ন্ত্রণে থাকে কোলেস্টেরলও।
*স্ট্রবেরি খেতে ভাল, সেই সঙ্গে স্ট্রবেরির মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি। যে কারণে নিয়মিত ভাবে তা খেতে পারলে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা থাকে নিয়ন্ত্রণে।
*কথায় বলে, একটা আপেলই পারে আমাদের চিকিৎসকের থেকে দূরে রাখতে। এছাড়াও আপেল রক্তে ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়, সেই সঙ্গে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। আর তাই প্রতিদিন একটা করে আপেল খাওয়া খুবই জরুরি।
*সব সময় গোল কালো আঙুর খান। এতে ফাইবারের পরিমাণ তাকে বেশি। যা আমাদের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে। সেই সঙ্গে হার্টের জন্যেও কিন্তু ভাল।
*লেবুর মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি। যে কারণে লেবু আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। যে কারণে লেবু আমাদের রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতেও কিন্তু সাহায্য করে। রোজ খাওয়ার পরে একগ্লাস জলে লেবু দিয়ে খেতে পারেন। অথবা সকালে চিয়া সিডস, লেবু আর মধুর জলও কিন্তু খেতে পারেন।
*পেঁপের মধ্যে থাকে ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এছাড়াও থাকে ফাইবার। আর তাই তা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। ডায়াবিটিস রোগীদের জন্যেও কিন্তু পেঁপে খুব উপকারী। যাঁরা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগছেন, যাঁরা ওজন কমাতে চান এমনকী যাঁদের ব্লাড প্রেসারের সমস্যা রয়েছে তাঁরাও কিন্তু নিয়মিত ভাবে পেঁপে খান। এতে শরীরের অনেক উপকার হয়। পেশি রিল্যাক্স হয়, সেই সঙ্গে শরীরের নানা হরমোনও ঠিক করে কাজ করে।