Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Begun Korma: পুজোর মেনুতে থাক ঠাকুরবাড়ির ছোঁয়া! নিরামিষ এই পদের সামনে ফেল মাটন

Begun Korma: একই লুচি,ছোলার ডাল কি আর পুজোর দিনেও খেতে ভাল লাগে? তার বদলে বরং পুজোর নিরামিষ মেনুতে আনুন ঠাকুরবাড়ির ছোঁয়া। ঝটপট রেঁধে ফেলুন বেগুনের কোরমা।

Begun Korma: পুজোর মেনুতে থাক ঠাকুরবাড়ির ছোঁয়া! নিরামিষ এই পদের সামনে ফেল মাটন
ঠাকুরবাড়ির বেগুনের কোরমা
Follow Us:
| Updated on: Sep 28, 2024 | 12:03 PM

হাতে গোনা কটা মাত্র দিন। তারপরেই শুরু পুজোর। আর পুজো মানেই জমিয়ে খাওয়াদাওয়া। আমিষ-নিরামিষ, মুঘলাই খানা, দক্ষিণী পদ, চাইনিজ, বাঙালি খাবার সব মিলিয়ে এলাহী ব্যপার। খাদ্যরসিক বাঙালির পুজোর অন্যতম বড় অঙ্গ কিন্তু খাওয়াদাওয়া। তবে একটা সমস্যাও আছে। পুজোর সময় অনেক বাঙালি বাড়িতে নিরামিষ খাওয়ার চল রয়েছে। আবার অনেকের বাড়িতেই ষষ্ঠী বা অষ্টমীতে নিরামিষ খাওয়ার রীতি আছে। কিন্তু সেই একি লুচি,ছোলার ডাল কি আর পুজোর দিনেও খেতে ভাল লাগে? তার বদলে বরং পুজোর নিরামিষ মেনুতে আনুন ঠাকুরবাড়ির ছোঁয়া। ঝটপট রেঁধে ফেলুন বেগুনের কোরমা।

উপকরণ –

বেগুন: ৩টি

টক দই: ২ কাপ

টমেটো কুচি: ১ কাপ

নুন: স্বাদ মতো

চিনি: ১ টেবিল চামচ

লঙ্কা গুঁড়ো: ১ চা চামচ

গোটা গরম মশলা: ১ টেবিল চামচ

তেজপাতা: ১টি

শাহ জিরে গুঁড়ো: ১ চা চামচ

হলুদ গুঁড়ো: ১/২ চা চামচ

আদা বাটা: ১/২ চা চামচ

জয়িত্রী: এক চিমটে

হিং: এক চিমটে

ঘি: ১ টেবিল চামচ

সর্ষের তেল: ১/২ কাপ

প্রণালী –

প্রথমে কড়াইতে সর্ষের তেল গরম করে নিন। সামান্য নুন এবং হলুদ মাখিয়ে বোটা সমেত লম্বা করে কেটে রাখা বেগুন ভেজে নিন।

এবার ছোট একটি পাত্রে সামান্য হিং জল দিয়ে গুলে রাখুন। পাথরের হামানদিস্তে বা শিলে গোটা গরম মশলা হালকা করে পিষে নিন। একদম গুঁড়ো করবেন না। সামান্য দানা দানা থাকলেই ভাল।

এবার বেগুন ভাজার তেলেই তেজপাতা আর পিষে রাখা গরম মশলা ফোড়ন দিয়ে দিন। হালকা রং এলেই হিঙের মিশ্রণটিও দিয়ে দিন। আবার টমেটো কুঁচি, সব গুঁড়ো মশলা এবং আদা বাটা দিয়ে ভাল করে নেড়েচেড়ে কষতে থাকুন। যতক্ষণ না মশলা থেকে তেল ছাড়ছে।

মশলা থেকে তেল ছাড়া শুরু করলে দই ভাল করে ফেটিয়ে নিয়ে কড়াইতে দিয়ে দিন। খেয়াল রাখবেন যেন মশলা কড়াইয়ের তলায় লেগে না যায়। দই থেকেও তেল ছেড়ে স্বাদ মতো নুন এবং চিনি। মনে হলে সামান্য জল দিতে পারেন। ফুট ধরার জন্য অপেক্ষা করুন। তারপর আগে থেকে ভেজে রাখা বেগুনগুলি দিয়ে দিন। মিনিট খানেকের মধ্যে ঝোল ঘন হয়ে গেলে ওপর থেকে ঘি, জয়িত্রী এবং শাহ জিরের গুঁড়ো ছড়িয়ে আঁচ বন্ধ করে দিন। মিনিট দুয়েক চাপা দিয়ে রেখে দিন। তাহলেই তৈরি ঠাকুরবাড়ির বেগুনের কোরমা।