Ayurveda: আয়ুর্বেদ অনুসারে, ওজন কমাতে ও ডায়াবেটিস রুখতে ডিনারে এই ৫টি খাবার এড়িয়ে চলুন
Healthy Food: আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞদের মতে, সমস্ত খাদ্য বিশেষজ্ঞরা দীর্ঘদিন ধরে জোর দিয়ে আসছেন যে ডিনারের খাবার যত হালকা হয়, ততই শরীরের জন্য ভাল। একই সঙ্গে সেই খাবার হতে হবে স্বাস্থ্যকর।
রাতে একটু বেশি খাওয়া-দাওয়া হয়ে গেলেই শরীরটা হাঁসফাস করে ওঠে। সকালের ব্রেকফাস্ট যেমন দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ, তেমনি রাতের খাবার খাওয়ার সময় ও কী কী খাবেন তার লিস্ট বানানোও জরুরি।
1 / 10
সারাদিন যে শক্তি ও সুস্বাস্থ্যের কথা ভাবা হয়, সেখানে দুপুরের খাবার ও রাতের খাবারও একটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
2 / 10
অনেকেই মনে করে, সন্ধ্যে ৭টার পর কিছু খাওয়া হলে ওজন বাড়ে হু হু করে। আবার অনেকে রোগা হতে গিয়ে ডিনারের খাবারকেই এড়িয়ে চলেন। মনে রাখবেন, রাতের খাবার শরীর ও স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। রাতে বেশি খাওয়া উচিত না উচিত নয়, উভয় নিয়মই ভুল।
3 / 10
রাতের খাবারের পাতে কী কী থাকা উচিত, তা অনেকেই জানেন না। তবে আয়ুর্বেদ মতে, রাতের খাবারে মাংস, দই বা পরোটার মত খাবার খান। আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞদের মতে, সমস্ত খাদ্য বিশেষজ্ঞরা দীর্ঘদিন ধরে জোর দিয়ে আসছেন যে ডিনারের খাবার যত হালকা হয়, ততই শরীরের জন্য ভাল। একই সঙ্গে সেই খাবার হতে হবে স্বাস্থ্যকর।
4 / 10
আয়ুর্বেদ অনুযায়ী, গমের তৈরি খাবার খাওয়াকে ভারী বলে মনে করা হয়। এতে হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। একই কারণে রাতে গম দিয়ে তৈরি খাবার খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
5 / 10
রাতে অনেকেই দই খান। কিন্তু আয়ুর্বেদ অনুসারে, দই কফ ও পিত্তের পরিমাণ বাড়িয়ে তোলে। দই খেলে কাশি, গলা ব্যথার মত সমস্যা দেখা দিতে পারে। এর পরিবর্তে আপনি বাটারমিল্ক খেতে পারেন।
6 / 10
ময়দা দিয়ে তৈরি মিষ্টি বা খাবার খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। এত কোনও রকম ফাইবার থাকে না। অতিরিক্ত সেবনে কোষ্ঠকাঠিন্য, পাইলসের মত নানা সমস্যা হতে পারে। রাতে ময়দার তৈরি জিনিস হজম করাও কঠিন।
7 / 10
রাতে খাবার খাওয়ার পর একটি করে মিষ্টি না খেলে মন ভরে না। বর্তমানে ডেজার্ট মানেই চকোলেট। এগুলি রাতে শরীরের জন্য ভারী ও হজম করারর ক্ষেত্রে কঠিন হয়ে যায়।
8 / 10
স্যালাদ স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী, সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই। তবে রাতে খাওয়া এড়িয়ে চলুন। এটি ঠান্ডা ও শুষ্কতা বাড়িয়ে তোলে।
9 / 10
খাবার হজম না হলে শরীরে বিষাক্ত উপাদান জমতে থাকে। এই কারণেই এমন খাবার খাওয়া হলে ওজন বৃদ্ধি, স্থূলতা, ডায়াবেটিস, চর্মরোগ, পেটের সমস্যা, হরমোনের ব্যাঘাত ইত্যাদি হতে পারে।
