সর্বশেষ বিশ্বকাপে খেলেছেন তাও পাঁচ দশক আগে। ১৯৭০ সালে। এতদিন পরও ফুটবল বিশেষজ্ঞদের 'সেরা দশ' তালিকায় কোনও না কোনওভাবে ঠিক জায়গা করে নেন পেলে। বাকি নয়টি নামের পরিবর্তন হলেও একটি অপরিবর্তিত।(ছবি:টুইটার)
শুধু ব্রাজিলের নন, গোটা বিশ্বের ফুটবল সম্রাট তিনি। ব্রাজিলের অন্যান্য ফুটবলারদের মতোই বস্তি, এঁদো গলিতে ফুটে উঠেছিল ফুটবল প্রতিভা। সহজাত প্রতিভা। সেই প্রতিভা গলিতে সীমাবদ্ধ থাকেনি। মাত্র ১৬ বছর বয়সে ব্রাজিলের পেশাদার ফুটবল লিগে স্যান্টোসের হয়ে সর্বাধিক গোলদাতা ছিলেন পেলে। (ছবি:টুইটার)
ব্রাজিলের হয়ে আন্তর্জাতিক ফুটবলে অভিষেক হয় আর্জেন্টিনার বিরুদ্ধে। ১৯৫৭ সালে সেই ম্যাচে ২-১ গোলে হারলেও বিশ্ব রেকর্ড করে ফেলেন। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ১৬ বছর ৯ মাস বয়সে সর্বকনিষ্ঠ গোলদাতার রেকর্ড গড়ে ফেলেন। (ছবি:টুইটার)
১৩৬৩ ম্যাচে ১২৮৩টি গোল, ব্রাজিলের সর্বাধিক গোলদাতা (৭৭), কেরিয়ারে ৯২টি হ্যাটট্রিক। এই পরিসংখ্যানগুলিও যথেষ্ট নয় পেলের মতো প্রতিভাকে বোঝাতে। মাত্র ১৭ বছর বয়সে বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ তিনি পেয়েছেন। (ছবি:টুইটার)
তিনটি বিশ্বকাপ জয়ী একমাত্র খেলোয়াড়। চারটি বিশ্বকাপে ১৪টি ম্যাচ খেলে ১২টি গোল এবং ১০টি অ্যাসিস্ট, চারটি বিশ্বকাপে গোল করার কীর্তি এবং দুটি ফাইনালে গোলদাতার নজির রয়েছে পেলের ঝুলিতে।(ছবি:টুইটার)