জোরে টিভি দেখেন, হেড ফোনে সারাক্ষণ গান শোনেন – অকালেই মৃত্যু ডেকে আনছেন না তো?

ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (WHO) বলছে, সাধারণ মানুষের জীবনে খুবই ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলে শব্দদূষণ। অকালেই মানুষ প্রাণ হারাতে পারেন। কলকারখানা আছে এমন জায়গা, হাইওয়ে, এয়ারপোর্ট সংলঘ্ন এলাকা, রেল স্টেশন লাগোয়া এলাকায় আওয়াজ হয় সবচেয়ে বেশি। এমনকী, টিভির ভলিউম বাড়িয়ে দিলে, জোরে গান শুনলেও হতে পারে সমস্যা। কী কী শারীরিক সমস্যা হতে পারে জেনে নিন, জেনে নিন সমাধানও -

| Edited By: | Updated on: Aug 08, 2021 | 7:16 PM
১.শ্রবণে সমস্যা - শ্রবণশক্তি লোপ পেতে পারে। কানে কম শুনতে শুরু করেন অনেকেই।

১.শ্রবণে সমস্যা - শ্রবণশক্তি লোপ পেতে পারে। কানে কম শুনতে শুরু করেন অনেকেই।

1 / 7
২. শারীরিক অসুখ - শারীরিক সমস্যা শুরু হয়, যেমন - রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে, মাথা ব্যথা হতে পারে, শ্বাসকষ্ট হতে পারে, পালস রেট বাড়তে পারে অনায়াসে। গ্যাসট্রিটিস, কোলাইটিস ও হার্ট অ্যাটাকও হতে পারে। বেশি আওয়াজের জন্য হারাতে পারেন প্রাণও।

২. শারীরিক অসুখ - শারীরিক সমস্যা শুরু হয়, যেমন - রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে, মাথা ব্যথা হতে পারে, শ্বাসকষ্ট হতে পারে, পালস রেট বাড়তে পারে অনায়াসে। গ্যাসট্রিটিস, কোলাইটিস ও হার্ট অ্যাটাকও হতে পারে। বেশি আওয়াজের জন্য হারাতে পারেন প্রাণও।

2 / 7
৩. ব্যবহারে পরিবর্তন - মানুষের ব্যবহারে পরিবর্তন আসতে পারে। বেশি শব্দের কারণে অনেক বেশি খিটখিটে হয়ে যেতে পারে মানুষ।

৩. ব্যবহারে পরিবর্তন - মানুষের ব্যবহারে পরিবর্তন আসতে পারে। বেশি শব্দের কারণে অনেক বেশি খিটখিটে হয়ে যেতে পারে মানুষ।

3 / 7
৪. ঘুমের সমস্যা - বেশি আওয়াজের মধ্যে সারাক্ষণ থাকলে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটতে পারে। ঘুম গাঢ় হতে চায় না।

৪. ঘুমের সমস্যা - বেশি আওয়াজের মধ্যে সারাক্ষণ থাকলে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটতে পারে। ঘুম গাঢ় হতে চায় না।

4 / 7
৫. হৃদযন্ত্রের সমস্যা - রক্তচাপে সরাসরি প্রভাব ফেলে শব্দদূষণ। নানা ধরনের হৃদয়জনিত সমস্যা তৈরি হতে পারে।

৫. হৃদযন্ত্রের সমস্যা - রক্তচাপে সরাসরি প্রভাব ফেলে শব্দদূষণ। নানা ধরনের হৃদয়জনিত সমস্যা তৈরি হতে পারে।

5 / 7
কীভাবে বাঁচবেন শব্দদূষণ থেকে? হেড ফোনের ব্যবহার কমিয়ে ফেলতে হবে। আস্তে কথা বলা, অল্প আওয়াজে টিভি দেখার অভ্যাস করতে হবে। যে সব জায়গায় অতিরিক্ত আওয়াজ হয়, সেখান থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে নিতে হবে। তাও যদি সম্ভব না হয়, কানে তুলে গোঁজার অভ্যাস চালু করতে হবে আপনাকে।

কীভাবে বাঁচবেন শব্দদূষণ থেকে? হেড ফোনের ব্যবহার কমিয়ে ফেলতে হবে। আস্তে কথা বলা, অল্প আওয়াজে টিভি দেখার অভ্যাস করতে হবে। যে সব জায়গায় অতিরিক্ত আওয়াজ হয়, সেখান থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে নিতে হবে। তাও যদি সম্ভব না হয়, কানে তুলে গোঁজার অভ্যাস চালু করতে হবে আপনাকে।

6 / 7
শব্দদূষণ থেকে বাঁচতে সচেতনতা গড়ে তুলুন। নিজে সচেতন হন, অপরকেও সচেতন করে তুলুন।

শব্দদূষণ থেকে বাঁচতে সচেতনতা গড়ে তুলুন। নিজে সচেতন হন, অপরকেও সচেতন করে তুলুন।

7 / 7
Follow Us: