নো-সেভ নভেম্বরে দাড়ি কাটার কোনও বালাই নেই। কিন্তু তা বলে গোটা শীত জুড়ে যে দাড়ি কামাবেন না, তা হয় না। কিন্তু শীতে দাড়ি কামালেই ত্বকে জ্বালাভাব দেখা দেয়। পাশাপাশি র্যাশের সমস্যা দেখা দেয়। এই সমস্যা থেকে মুক্তির উপায় কী?
শীতে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। এই পরিস্থিতিতে দাড়ি কামালে ত্বক আরও শুষ্ক হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই দাড়ি কামানোর পরিকল্পনা করলে আগের দিন রাতে মুখে ভাল করে ময়েশ্চারাইজার মাখুন। এতে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকবে।
চাপ দাড়ির উপর প্রথমেই রেজর চালাবেন না। লম্বা দাড়িগুলো প্রথমে কাঁচি দিয়ে ছেঁটে নিন। এরপর রেজর দিয়ে দাড়ি কামিয়ে নিন। এতে ত্বক কেটে যাওয়ার সম্ভাবনা করে কমে যায়।
আভার সেভ হিসেবে কী ব্যবহার করেন? আগে আভার সেভ হিসেবে ফটকিরি ব্যবহার করা হত। এটি ক্ষত নিরাময়ের জন্য ভাল। কিন্তু শুষ্ক ত্বকের সমস্যা ফটকিরি দূর করতে পারে না। এর চেয়ে ভাল কোনও ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে পারেন।
দাড়ি কামানোর সময়ও আপনাকে সচেতন থাকতে হবে। কী সেভিং ক্রিম ব্যবহার করবেন সে দিকে খেয়াল রাখুন। যে সব সেভিং ক্রিমে ফেনার পরিমাণ বেশি সেগুলো ব্যবহার করুন। এতে ত্বক নরম থাকবে।
দাড়ি কামানোর পর অনেকেই র্যাশের সমস্যার সম্মুখীন হন। এটা অনেক সময় ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়ার জন্যও। এক্ষেত্রে দাড়ি কামানোর আপনি অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করুন। এতে র্যাশের সমস্যা কমবে এবং ত্বক মোলায়েম থাকবে।