বীট রূপ ও গুণ উভয়েই সেরা। শুধু শরীর ভাল রাখতেই নয়, ত্বক ও চুলের যত্ন নিতেও এর জুড়ি মেলা ভার। ত্বকের জন্য বীট যে ঠিক কতটা উরকারি, তা শুনলে অবাক হবেন আপনিও।
বীটে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন C ত্বকের ক্ষত মেটাতে ধন্বন্তরী। এছাড়াও ত্বকে অকাল বলিরেখা ও কালো দাগ কমাতে সাহায্য করে বীটের রস।
বীটে আয়রন, ফলেট ও ভিটামিন C রয়েছে। যা চুলের স্বাস্থ্য়ের জন্য় ভীষণ উপকারি। এতে চুলের তাড়াতাড়ি বাড়ে। শুধু তাই নয়, চুল পড়ে যাওয়াকেও রোধ করে।
বীটের রস ত্বকে উপস্থিত প্রদাহজনক উপাদানকে বিনাশ করে। এই ধরণের উপাদান থেকেই ব্রণ, একজিমা ইত্যাদি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
৫. আমাদের শরীরে ক্ষতিকারক টক্সিন জমে। এই জমে থাকা টক্সিনকে শরীরের বাইরে বের করে দিতে সাহায্য করে বীট। এই ক্ষতিকারক টক্সিন শরীর থেকে বেরিয়ে গেলে ত্বকের জেল্লা বাড়ে ও সুন্দর হয়।
বীটে উপস্থিত আয়রন ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়ায়। বীটের গাঢ় লাল রঙ ঠোঁটের জন্য ভীষণ ভাল। ঠোঁটের যত্ন নিতে ব্য়বহার করতে পারেন বীটের তৈরি লিপ বাম।
দি ক্ষতিকারক অ্য়ামোনিয়া ছাড়া প্রাকৃতিক উপায়ে চুলে সুন্দর রঙ পেতে চান তবে ভরসা রাখুন বীটে। গরম জলে বীটকে ফুটিয়ে সেই মিশ্রণ চুলে লাগান। এটি আপনার চুলে লালচে-বেগুনী আভা এনে দেবে।
চোখের নীচের কালো দাগ দূর করতে বীটরুটের রস ব্য়বহার করুন। চোখের তলার যে অংশে কালো ছোপ রয়েছে সেখানে এই রস লাগান। ১০ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন।