ডাবের জল: গরমে ডিহাইড্রেশনের সমস্যা এড়াতে রোজ ডাবের জল পান করুন। ডাবের জল প্রাকৃতিক গুণে ভরপুর। ডাবের জলে রয়েছে ইলেকট্রোলাইট। এটি নিয়মিত পান করলে শরীরে সোডিয়াম পটাশিয়ামের ভারসাম্য বজায় থাকে।
আখের রস: গরমের দিনে আখের রস পান করার অর্থ হল শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা গড়ে তোলা। শরীর তো হাইড্রেট থাকেই এবং লিভারও সুস্থ থাকে। ডায়াবেটিসের রোগীরাও গরমকালে আখের রস পান করতে পারেন।
ছাতুর শরবত: ছাতু এমন একটি খাবার যা শরীরে পুষ্টির জোগান দেয়। ব্রেকফাস্টে এক গ্লাস ছাতুর শরবত খেলে আপনি কাজ করার এনার্জি পাবেন। গরমের দিনে এই পানীয় শরীরে দারুণ কাজ করে।
দইয়ের ঘোল: গরমের দিনে এক গ্লাস লস্যি বা ঘোল আপনাকে সতেজতা বোধ করাতে পারে। তাছাড়া অতিরিক্ত গরমে টক জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত। সামান্য বিট নুন, ভাজা জিরে গুঁড়ো আর পুদিনা পাতা মিশিয়ে ঘোল পান করলে আপনি ফ্রেশ ফিল করবেন।
কাঁচা আমের শরবত: গরমের সময় অর্থাৎ কাঁচা আমের মরসুম। এই কাঁচা আম ভিটামিন এ, বি ১, বি ২ এবং সি-তে ভরপুর। এই ফল দিয়ে তৈরি শরবত গরমে পান করলে শরীরে বজায় থাকবে সোডিয়াম পটাশিয়ামের ভারসাম্য। তার সঙ্গে আপনি হাইড্রেট থাকবেন সবসময়।
তরমুজের রস: খুব সহজে তরমুজের রস পাওয়া না গেলেও, তরমুজ হচ্ছে এমন একটি গ্রীষ্মকালীন ফল যা খেয়েও আপনি নিজেকে হাইড্রেট রাখতে পারেন। চিনি ছাড়া এই ফলের জ্যুস তৈরি করুন। এতেও কাজ মিলবে। এর পাশাপাশি কমবে ওজন।