Tamim Iqbal: ইঞ্জেকশন নয়তো অস্ত্রোপচার! তামিমকে নিয়ে বড় সমস্যায় বাংলাদেশ
Tamim Iqbal Fitness: সেই ম্যাচের পরদিন হঠাৎ সাংবাদিক সম্মেলন ডাকেন ওয়ান ডে ফরম্যাটে বাংলাদেশের অধিনায়ক। কাঁদতে কাঁদতে অবসরের কথা ঘোষণা করেন।
এশিয়া কাপ এবং ওয়ান ডে বিশ্বকাপ। সামনে দুটো বড় টুর্নামেন্ট। যদিও বাংলাদেশ ওয়ান ডে অধিনায়ক তামিম ইকবাল খেলতে পারবেনই, নিশ্চয়তা নেই। বাংলাদেশের ডেইলি সানের খবর অনুযায়ী তামিমকে হয়তো অস্ত্রোপচার করাতে হবে। আর সেটা হলে অন্তত চার মাস মাঠের বাইরে থাকতে হবে তামিমকে। অক্টোবর-নভেম্বরে বিশ্বকাপ। স্বাভাবিক ভাবেই তাঁকে পাওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। বিকল্প আরও একটা রয়েছে। বিস্তারিত রইল TV9Bangla Sports-এর এই প্রতিবেদনে।
কিছুদিন আগেই ঘরের মাঠে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি এবং ওডিআই সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ। ওয়ান ডে সিরিজ শুরু হয়েছিল হার দিয়ে। সেই ম্যাচের পরদিন হঠাৎ সাংবাদিক সম্মেলন ডাকেন ওয়ান ডে ফরম্যাটে বাংলাদেশের অধিনায়ক। কাঁদতে কাঁদতে অবসরের কথা ঘোষণা করেন। যদিও তার পর দিনই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধে অবসরের সিদ্ধান্ত বদলান। ওয়ান ডে সিরিজের বাকি দু-ম্যাচে অবশ্য খেলেননি। অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্রামে। মনে করা হয়েছিল, এশিয়া কাপে ফিরবেন তামিম। বাংলাদেশ সংমাধ্যমের দাবি, পিঠে গুরুতর চোট রয়েছে তামিমের।
আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই যুক্তরাজ্যে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন তামিম। তাঁর কাছে অস্ত্রোপচার, বিশ্রাম অথবা ইঞ্জেকশন, তিনটে বিকল্প রয়েছে বলেই দাবি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের এক কর্তার দাবি, ‘এই ধরনের চোটের ক্ষেত্রে অস্ত্রোপচারই সেরা বিকল্প। তবে কোনও কিছুতে কাজ না হলে তবেই হয়তো এই বিকল্প ভাবা হবে। অস্ত্রোপচার হলে অন্তত চার মাস তাঁকে পাওয়ার সুযোগ নেই।’
তাহলে প্রাথমিক ভাবনা? এক্ষেত্রে ব্যথা কমানোর ইঞ্জেকশন। তার রেশ থাকবে ৪ দিনের মতো। এশিয়া কাপ কিংবা বিশ্বকাপে খেলতে হলে এটাই হয়তো সেরা বিকল্প। যদিও দীর্ঘমেয়াদী বিকল্প নয়। ইঞ্জেকশনের প্রভাব শেষ হলে ফের সমস্যা তৈরি হবে।