Five Slowest Cricketers in ODI : সবচেয়ে কুঁড়ে ইনিংস, ওডিআইতে টেস্টের চেয়েও মন্থর খেলেছেন যাঁরা
ওভার সীমিত হওয়ার জন্য ওডিআই এবং টি ২০তে দ্রুত গতিতে রান তোলার তাগিদ থাকে। কিন্তু বিশ্বে এমন কিছু ক্রিকেটার রয়েছেন যাঁরা তাঁদের 'অলস ইনিংস' দিয়ে ওডিআইকে টেস্ট ইনিংস বানিয়ে ছেড়েছেন।
কলকাতা : সারা বিশ্বে অনেক ধরনের দিবস পালিত হয়। বিশ্ব অলস দিবসও তেমনই একটি। প্রতি বছর ৮ অগস্ট দিনটি পালিত হয়। অলসতার উদাহরণ শুধু বাড়িতে বা অফিসেই নয় ক্রিকেট মাঠেও দেখা গিয়েছে। তাও আবার ওডিআই ফরম্যাটে! ওভার সীমিত হওয়ার জন্য ওডিআই এবং টি ২০তে দ্রুত গতিতে রান তোলার তাগিদ থাকে। কিন্তু বিশ্বে এমন কিছু ক্রিকেটার রয়েছেন যাঁরা তাঁদের ‘অলস ইনিংস’ দিয়ে ওডিআইকে টেস্ট ইনিংস বানিয়ে ছেড়েছেন। তেমনই কয়েকটি ইনিংসের উদাহরণ থাকল নিচে–
ওডিআইতে সুনীল গাভাসকরের মন্থর ইনিংস
তালিকার প্রথমেই রয়েছেন কিংবদন্তি প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার সুনীল গাভাসকর। ওডিআই ক্রিকেটে সবচেয়ে মন্থর ইনিংস খেলার রেকর্ড রয়েছে সুনীল গাভাসকরের। ১৯৭৫ সালে ১৭৪ বলে মাত্র ৩৬ রানের ইনিংস খেলেছিলেন তিনি। স্ট্রাইক রেট ছিল মাত্র ২০.৬৮।
ওডিআইতে জাভেদ মিয়াঁদাদের ‘টেস্ট ইনিংস’
ওডিআইতে সবচেয়ে মন্থর ইনিংস খেলার রেকর্ড রয়েছে জাভেদ মিয়াঁদাদের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে ১৬৭ বলে ৬৩ রানের ইনিংস খেলেছিলেন জাভেদ মিয়াঁদাদ। বিশ্ব ক্রিকেটে আগ্রাসী ব্যাটার হিসেবে পরিচিত ছিলেন তিনি।
মহসিন খানও রয়েছেন তালিকায়
তিন নম্বরে রয়েছেন পাকিস্তানের মহসিন খান। ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে ১৭৬ বলে ৭০ রানের ইনিংস খেলেছিলেন মহসিন। ওডিআইতে এটি ছিল বিশ্বের তৃতীয় মন্থর ইনিংস।
ব্রুস এডগার
ওডিআইতে সবচেয়ে ধীরগতির ইনিংস খেলা বিশ্বের চতুর্থ ব্যাটার হলেন নিউজিল্যান্ডের ব্রুস এডগার। ১৯৭৯ সালের বিশ্বকাপে ভারতের বিরুদ্ধে ১৬৭ বলে মাত্র ৮৪ রান করেন এডগার।
আমির সোহেল
তালিকার পঞ্চম ব্যাটার হলেন পাকিস্তানের আমির সোহেল। ওডিআইতে ধীরগতির ইনিংস খেলে ‘টেস্ট’ ম্যাচের রোমাঞ্চও এনেছেন আমির সোহেল। ১৯৯৩ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে ১৬৭ বলে ৮৭ রান করেছিলেন সোহেল।