Suryakumar Yadav: চোটের ত্রিমুখী লড়াই, স্ত্রী চেয়েছিল দ্বিতীয় সংস্করণ! খোলসা করলেন সূর্যকুমার যাদব

IPL, Mumbai Indians: ওয়ান ডে বিশ্বকাপের পর ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি সিরিজও খেলেছিল ভারত। এরপর দক্ষিণ আফ্রিকা সফর। দুটি টি-টোয়েন্টি সিরিজেই নেতৃত্ব দেন সূর্যকুমার যাদব। দক্ষিণ আফ্রিকায় শেষ টি-টোয়েন্টিতে অনবদ্য সেঞ্চুরি ক্যাপ্টেন স্কাইয়ের। যদিও সেই ম্যাচেই ফিল্ডিংয়ে চোট পান সূর্যকুমার যাদব। দীর্ঘদিন ধরে রিহ্যাব চলছিল। তাঁর চোট একটা নয়। বরং সূর্যই জানালেন, তিনটি চোটে ভুগছিলেন। জুনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপও রয়েছে। এখন কি পুরোপুরি সুস্থ?

Suryakumar Yadav: চোটের ত্রিমুখী লড়াই, স্ত্রী চেয়েছিল দ্বিতীয় সংস্করণ! খোলসা করলেন সূর্যকুমার যাদব
Image Credit source: X
Follow Us:
| Updated on: Apr 10, 2024 | 5:10 PM

ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ দিয়ে প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে প্রত্যাবর্তন হয়েছে সূর্যকুমার যাদবের। যদিও শুরুটা ভালো হয়নি। আইপিএলে শুরু থেকে পাওয়া যায়নি তাঁকে। গত ম্যাচে দিল্লি ক্যাপিটালসের বিরুদ্ধে এ বারের আইপিএলে প্রথম ম্যাচ। দ্বিতীয় বলে শূন্য হাতেই ফেরেন সূর্য। চোট সারিয়ে ফেরার সময় একটু সময় প্রয়োজন। সেখানেই বোধ হয় খেই হারিয়ে ফেলেছিলেন স্কাই। বৃহস্পতিবার ঘরের মাঠে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর বিরুদ্ধে ম্যাচ। তার আগে চোট নিয়ে বড় আপডেট সূর্যকুমার যাদবের।

ওয়ান ডে বিশ্বকাপের পর ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি সিরিজও খেলেছিল ভারত। এরপর দক্ষিণ আফ্রিকা সফর। দুটি টি-টোয়েন্টি সিরিজেই নেতৃত্ব দেন সূর্যকুমার যাদব। দক্ষিণ আফ্রিকায় শেষ টি-টোয়েন্টিতে অনবদ্য সেঞ্চুরি ক্যাপ্টেন স্কাইয়ের। যদিও সেই ম্যাচেই ফিল্ডিংয়ে চোট পান সূর্যকুমার যাদব। দীর্ঘদিন ধরে রিহ্যাব চলছিল। তাঁর চোট একটা নয়। বরং সূর্যই জানালেন, তিনটি চোটে ভুগছিলেন। জুনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপও রয়েছে। এখন কি পুরোপুরি সুস্থ?

বিশ্বের এক নম্বর টি-টোয়েন্টি ব্যাটার সূর্যকুমার যাদব বলছেন, ‘একসঙ্গে অনেকগুলো সমস্যা ছিল। স্পোর্টস হার্নিয়া, গোড়ালি, ডান হাঁটুর চোট। ফিট হওয়ার দিকে ধাপে ধাপে এগতে হচ্ছিল। সেই ছোট ছোট পদক্ষেপেই আজ এই জায়গায় পৌঁছতে পেরেছি।’ দীর্ঘ সময় ক্রিকেটের বাইরে থাকা কঠিন। রিহ্যাব প্রক্রিয়া এক কথায় সূর্যকুমার যাদবের কাছে বোরিং!

বলছেন, ‘গত তিন-সাড়ে তিন মাস কেমন কেটেছে, বোঝানো কঠিন। বিশেষ করে প্রথম দিকের দিনগুলো। একই রুটিন ফলো করা খুবই কঠিন। বড্ড বোরিং ছিল। আরও কয়েক সপ্তাহ পেরোতে উপলব্ধি করি, সেটা কতটা জরুরি ছিল। স্ত্রী এবং এনসিএ-তে যাদের সঙ্গেই কথা হত, ওরা শুধু একটা কথাই মনে করিয়ে দিয়েছে, আমার দ্বিতীয় সংস্করণ হতে হবে।’