Rohit Sharma: বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়ার আগে মাকে যা বলেছিলেন ক্যাপ্টেন রোহিত শর্মা…
ICC MEN’S T20 WC 2024: মহেন্দ্র সিং ধোনির পর দ্বিতীয় ক্যাপ্টেন হিসেবে ভারতে টি-টোয়েন্টিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন করলেন রোহিত। প্রথম বিশ্বকাপে তিনি ছিলেন দলের এক তরুণ সদস্য। এ বার ক্যাপ্টেন হিসেবে জয়। আর বিশ্বকাপ জিতেই ঘোষণা করে দিয়েছেন, এই ফরম্যাটে দেশের হয়ে আর খেলবেন না। মা পূর্ণিমা খোলসা করলেন বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়ার আগে কী বলেছিলেন রোহিত।
ছেলে দেশে ফিরেছে, টেলিভিশনের পর্দায় দেখছেন, কিন্তু তাঁকে কাছে পেতে অপেক্ষা করতে হয় রাত অবধি। মায়ের মন তো…। ঘরে ফিরতেই আদরে ভরিয়ে দেন ছেলেকে। কপালে গালে স্নেহের চুম্বন। বৃহস্পতিবার সকালেই দেশে ফিরেছে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারতীয় টিম। বার্বাডোজ থেকে নয়াদিল্লি। ১৬ ঘণ্টা বিমানযাত্রার পরও বিশ্রাম নেই। টিম হোটেলে ঢুকে শুধু জার্সি বদল। এরপর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে যায় ভারতীয় দল। নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে দীর্ঘ সময় নানা বিষয়ে খোলামেলা আলোচনা হয়। এরপর মুম্বই পাড়ি দেয় টিম। সেখানে ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে সংবর্ধনা, ভিক্টরি প্যারেড। সব শেষে বাড়ি পৌঁছতে অনেকটা রাত হয়ে যায় ক্যাপ্টেন রোহিত শর্মার। সকলের ভালোবাসা সঙ্গী করে ঘরে ফিরলেও মায়ের ভালোবাসা যে সবসময়ই স্পেশাল। বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়ার আগে মাকে কী বলেছিলেন রোহিত? সেটাও খোলসা করেছেন তাঁর মা পূর্ণিমা।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের উদ্বোধনী সংস্করণ ২০০৭ সালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ভারত। মহেন্দ্র সিং ধোনির পর দ্বিতীয় ক্যাপ্টেন হিসেবে ভারতে টি-টোয়েন্টিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন করলেন রোহিত। প্রথম বিশ্বকাপে তিনি ছিলেন দলের এক তরুণ সদস্য। এ বার ক্যাপ্টেন হিসেবে জয়। আর বিশ্বকাপ জিতেই ঘোষণা করে দিয়েছেন, এই ফরম্যাটে দেশের হয়ে আর খেলবেন না। মা পূর্ণিমা খোলসা করলেন বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়ার আগে কী বলেছিলেন রোহিত।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে এক সাক্ষাৎকারে পূর্ণিমা বলেন, ‘আমি সত্যিই ভাবিনি এই দিনটা দেখতে পাব। বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়ার আগে রোহিত এসেছিল। সে সময়ই জানায়, বিশ্বকাপের পর আর টি-টোয়েন্টিতে দেশের হয়ে খেলবে না। আমি শুধু বলেছিলাম, চেষ্টা করো জিততে। এই মুহূর্তে শরীর ভালো নেই। তারপরও রোহিতের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। কারণ, এই দিনটা মিস করতে চাইনি। ওকে নিয়ে এই যে এত সকলের উচ্ছ্বাস, এটা দেখে গর্ব হচ্ছে। কখনও এমন পরিস্থিতি দেখার সুযোগ হয়নি। ওকে সকলে ভালোবাসায় ভরিয়ে দিচ্ছে। নিজেকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মা মনে হচ্ছে।’