Alica Schmidt: কে ওই সোনালি চুলের সুন্দরী? ট্র্যাকে এক জার্মান অ্যাথলিটকে দেখে হতবাক অলিম্পিক
World’s Sexiest Athlete: নীলচে চোখ। সোনালি চুল। টোনড চেহারা। ইনস্টাগ্রাম জুড়ে রয়েছেন স্পোর্টস ব্রা আর শর্টস পরা বছর পঁচিশের অ্যালিসা। একবার দেখলে চোখ সরানো মুশকিল। বছর চারেক আগে যখন সেক্সি অ্যাথলিটের খেতাব জিতেছিলেন, বলেছিলেন, "আমি জানি না, কেন আমি এই খেতাব পেলাম। আমার কাছে কিন্তু অ্যাথলেটিক্সই সব কিছুর আগে।"
দেশের জন্য কেউ আনছে ব্রোঞ্জ, কেউ রুপো, আবার কেউ জিতেছেন সোনা। সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে Paris Olympic 2024 ট্রেন্ডিংয়ে। অলিম্পিকের পদকই দিতে পারে জনপ্রিয়? পদক না জিতলে কেউ চিনবেন না অ্যাথলিটদের! সাফল্য রাতারাতি জনপ্রিয়তার শিখরে তুলে দেয়, সত্যি। কিন্তু কেউ কেউ এ নিয়মে পড়েন না। দেশের জন্য পদক আনতে ট্র্যাকে ছুটেছিলেন তিনিও। প্রথম হিট পারও করে ফেলেন। কিন্তু সেমিফাইনালে নামতেই অলিম্পিকের দর্শকের নয়নের মণি হয়ে গিয়েছেন। যেই না তিনি অলিম্পিক স্টেডিয়ামে পা রেখেছেন, গ্যালারি ভর্তি মানুষ হতবাক জার্মান অ্যাথলিটের সৌন্দর্যে। এত সুন্দর কেউ হতে পারেন! অ্যালিসা স্কেমিটকে নিয়ে এখন বিশ্বজুড়ে তাঁর সৌন্দর্যেরই গুণগান গাওয়া হচ্ছে। আপনি কি চেনে এই অ্যালিসা স্কেমিটকে?
১০০ গ্রামের ওজনের জন্য অলিম্পিক থেকে বাদ পড়লেন বিনেশ ফোগাত, দেশের জন্য রুপো জিতেছেন নীরাজ চোপড়া, প্যারিস থেকে ব্রোঞ্জ আনছেন মনু ভাকের—এই নিয়েই ব্যস্ত ভারতীয়রা। তারই মধ্যে প্যারিস অলিম্পিকে শিরোনাম দখল করে ফেলছেন অ্যালিসা স্কেমিট। এ মেয়ে জার্মানির স্প্রিন্টার। অলিম্পিকে মেয়েদের 4×400 মিটার রিলে সেমিতে সপ্তম স্থানে শেষ করেছে অ্যালিসার জার্মানি। পদকের ধারেকাছে পৌঁছতে না পারলেও তাঁর সৌন্দর্য তাঁকে সর্বসেরা করে তুলেছে। তকমা পেয়েছেন ‘বিশ্বের সেরা সেক্সি অ্যাথলিট’-এর।
২০১৭ সাল থেকে ট্র্যাকে নামছেন অ্যালিসা। ২০০, ৪০০ ও ৮০০ মিটার রেসে নামেন সাধারণত। সেই সঙ্গে রিলেতেও দেখা যায় তাঁকে। রিলে রেসেই এর আগে ইউরোপিয়ান অ্যাথলেটিক্স মিটে রুপো পেয়েছেন। কিন্তু তার বেশ সাফল্য নেই ঝুলিতে। না হোক, তিনিই সবচেয়ে বেশি আলোচনায়। প্যারিস অলিম্পিকের আসর থেকে যে অ্যালিস বিশ্বের সেক্সি খেলোয়াড় হয়ে উঠেছেন, তা কিন্তু নয়। ২৫ বছরের অ্যালিসাকে ২০২০ সালে ‘Sexiest Athlete in the World’ ঘোষণা করেছিল অস্ট্রেলিয়ার ম্যাগাজিন ‘বাস্টেড কভারেজ’।
নীলচে চোখ। সোনালি চুল। টোনড চেহারা। ইনস্টাগ্রাম জুড়ে রয়েছেন স্পোর্টস ব্রা আর শর্টস পরা বছর পঁচিশের অ্যালিসা। একবার দেখলে চোখ সরানো মুশকিল। বছর চারেক আগে যখন সেক্সি অ্যাথলিটের খেতাব জিতেছিলেন, বলেছিলেন, “আমি জানি না, কেন আমি এই খেতাব পেলাম। আমার কাছে কিন্তু অ্যাথলেটিক্সই সব কিছুর আগে।” প্যারিস অলিম্পিকে পদক না পেলেও তিনি অনেকের হার্টথ্রোব। আর সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি ‘স্পোর্টস ইনফ্লুয়েন্সর’। বস এবং টিফানি অ্যান্ড কো-এর মতো ব্র্যান্ডের মুখ। অলিম্পিকের পর আরও ব্র্যান্ড যে হামলে পড়বে অ্যালিসার কাছে, তা এখনই বলে দেওয়া যাবে।