Kylian Mbappe: বিশ্বকাপে হ্যাটট্রিক করেও হারের যন্ত্রণা নিয়ে মাঠ ছাড়লেন এমবাপে
দোহা: বয়স মাত্র ২৩ বছর। কিন্তু এই বয়সেই বিশ্বের অন্যতম সেরা ফুটবল তারকার সম্মান পান। বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বাদও পেয়েছেন কিলিয়ান এমবাপে। কাতারে বিশ্বকাপের ফাইনালে হ্যাটট্রিক করেও খেতাব ধরে রাখতে পারেনি তাঁর দল। আর্জেন্টিনার কাছে হেরে পর পর দুবার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সুযোগ হাতছাড়া হয়েছে ফ্রান্সের। যদিও কাতার বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ গোলদাতা হয়ে গোল্ডেন বুট জিতেছেন এমবাপে। ৮টি […]
দোহা: বয়স মাত্র ২৩ বছর। কিন্তু এই বয়সেই বিশ্বের অন্যতম সেরা ফুটবল তারকার সম্মান পান। বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বাদও পেয়েছেন কিলিয়ান এমবাপে। কাতারে বিশ্বকাপের ফাইনালে হ্যাটট্রিক করেও খেতাব ধরে রাখতে পারেনি তাঁর দল। আর্জেন্টিনার কাছে হেরে পর পর দুবার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সুযোগ হাতছাড়া হয়েছে ফ্রান্সের। যদিও কাতার বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ গোলদাতা হয়ে গোল্ডেন বুট জিতেছেন এমবাপে। ৮টি গোল করে ছুঁয়ে ফেলেছেন ২০০২ সালে ব্রাজিলের স্ট্রাইকার রোনাল্ডোর রেকর্ড। কিন্তু বিশ্বের অন্যতম সেরা ফুটবলার হতে কম লড়াই করতে হয়নি এমবাপেকে। তবে পরিবারের একতা তাঁকে সাহায্য করেছে এই পর্যায়ে পৌঁছতে।
ফ্রান্সের ১০ নম্বর জার্সির দখলদার এমবাপে জন্ম প্যারিসের শহরতলিতে। বন্ধুদের সঙ্গে ছোটৃবেলা থেকেই রাস্তায় ফুটবল খেলতেন এমবাপে। ছোট থেকেই তাঁর ফুটবলের প্রতি আগ্রহ দেখে তাঁকে ক্লাবে ভর্তি করে দেন তাঁর বাবা। তাঁর বাবা নিজেও স্থানীয় ক্লাবের সঙ্গে জড়িয়ে ছিলেন। তাঁর বাবা বলেছিলেন, এমবাপে ঘুম, জেগে থাকা সব কিছুতেই জড়িয়ে ছিল ফুটবল। ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো ছিল তাঁর আদর্শ। এমবাপের বয়স যখন ১০ তখন থেকেই প্যারিসের বাসিন্দাদের নজরে আসেন তিনি।
তখন থেকেই ইউরোপের বিভিন্ন ক্লাবে খেলার সুযোগ খুঁজতে থাকেন এমবাপে। মাত্র ১১ বছর বয়সে চেলসিতে ট্রেনিং করেছেন। রিয়াল মাদ্রিদেও ট্রেনিং করেছেন এমবাপে। পরে প্যারিস সাজাঁ থেকে ডাক পান। সেখান থেকেই এমবাপের উত্থান। তার আগে মোনাকোর অ্যাকাডেমিতে কাটিয়েছেন তিনি। সেই সব স্কর কাটিয়ে দুটি বিশ্বকাপ খেলা হয়ে গেল এমবাপের। তার মধ্যে এক বার বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন এবং এক বার রানার্স। এই বয়সেই বিশ্বকাপ ফাইনালে হ্যাটটিকের রেকর্ড গড়লেন তিনি।