Python Resting On Shower: প্রাতঃকৃত্য সারতে গিয়ে ব্যক্তির চক্ষু চড়কগাছ! শাওয়ারের উপর থেকে অ-এ অজগর আসছে তেড়ে…

Python Resting On Shower: এক ব্যক্তির সন্ধান মিলেছে, যিনি টয়লেটে বসে জীবনের সবথেকে বড় শকটি পেয়েছেন। বাথরুমের শাওয়ারের ঠিক উপরেই ঝুলতে দেখলেন একটি কোস্টাল কার্পেট পাইথনকে। অস্ট্রেলিয়ার (Australia) কুইন্সল্যান্ডের এই ঘটনার একটি ছবি প্রকাশ্যে এসেছে, যা আপনার গায়ে শীতলস্রোত বইয়ে দিতে পারে।

Python Resting On Shower: প্রাতঃকৃত্য সারতে গিয়ে ব্যক্তির চক্ষু চড়কগাছ! শাওয়ারের উপর থেকে অ-এ অজগর আসছে তেড়ে...
ভয়ঙ্কর ঘটনা।
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jun 16, 2023 | 2:14 PM

Python In Bathroom: সাপেদের দেখলে আপনার যদি পিলে চমকে যায়, তাহলে এই ছবি দেখে সন্ত্রস্ত হওয়ার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। একবার ভেবে দেখুন, যে বাথরুমে প্রাতঃকৃত্য সারতে গিয়েছেন সেখানে ঘাপটি মেরে বসে রয়েছে বিশালাকার একটি অজগর (Python)। অথবা আপনার ঠিক মাথার উপরেই ঝুলছে সরীসৃপটি। কী ভয় ধরবে তো নাকি? সেরকমই এক ব্যক্তির সন্ধান মিলেছে, যিনি টয়লেটে বসে জীবনের সবথেকে বড় শকটি পেয়েছেন। বাথরুমের শাওয়ারের ঠিক উপরেই ঝুলতে দেখলেন একটি কোস্টাল কার্পেট পাইথনকে। অস্ট্রেলিয়ার (Australia) কুইন্সল্যান্ডের এই ঘটনার একটি ছবি প্রকাশ্যে এসেছে, যা আপনার গায়ে শীতলস্রোত বইয়ে দিতে পারে।

বাথরুমে শাওয়ারে যে পর্দাটি লাগানো ছিল, তার ঠিক উপরেই সাপটিকে বসে থাকতে দেখেন ওই ব্যক্তি। দেখা মাত্রই ভয়ে তটস্থ হয়ে যান তিনি। প্রথম প্রতিক্রিয়ায় তিনি কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে গিয়েছিলেন। কী করবেন, ভেবে পাচ্ছিলেন না। এমন পরিস্থিতিতেই বুকে ভয় নিয়েই ফোন করেন স্নেক ক্যাচারদের। তাঁরা আসতেই হাঁফ ছেড়ে বাঁচেন ওই ব্যক্তি।


একটি ফেসবুক পোস্টে হাডসন স্নেক ক্যাচিংয়ের তরফে লেখা হয়, “আমাদের এক ক্লায়েন্ট বাথরুমে গিয়ে এই কার্পেট পাইথনটিকে লক্ষ্য করেন। অ্যান্থনি জ্যাকসনকে ধন্যবাদ জানাতেই হয় যে, তিনি ওই ব্যক্তিকে তাঁর বাড়ি থেকে স্থানান্তর করে অন্যত্র নিরাপদে রেখে দেন এবং তারপরেই সাপটিকে উদ্ধার করেন।” ফেসবুকে ওই স্নেক ক্যাচার সংস্থার তরফে একাধিক ছবি শেয়ার করা হয়েছে।

ওই ব্যক্তির কাছ থেকে ফোন কল পাওয়ার পরক্ষণেই অ্যান্থনি জ্যাকসন ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান এবং সাপটিকে উদ্ধার করার জন্য তড়িঘড়ি পদক্ষেপগুলি নেন। নয় মিনিটের মধ্যেই সেখানে তিনি চলে যান এবং ওই শাওয়ার স্ক্রিন থেকে সাপটিকে উদ্ধার করতে মাত্র 30 সেকেন্ড সময় নিয়েছিলেন তিনি। নিউজ় ওয়েবসাইট News.com.au-এর কাছে মিস্টার জ্যাকসন বলেছেন, “আমি প্রথমে সাপটিকে দেখার পর কিছুক্ষণ হাসছিলাম। কারণ সে বড়ই অদ্ভুত ভাবে শাওয়ার উপর থেকে ঝুলছিল। তারপরে বুঝলাম, সেখানে একটি ল্যাম্প ছিল যা তাকে বড়ই আরাম দিচ্ছিল। কিন্তু সেখান থেকে তো তাকে নামাতেই হত।”