Viral Video: কেমিস্ট্রির প্রশ্নপত্রই এখন গরম কচুরির প্লেট! রাজস্থানের কোটা স্টেশনে এমন কাণ্ড দেখে কমেন্টের ঝড় নেটপাড়ায়
Chemistry Paper Plate Photo: কোটা শহর ভারতের কোচিং রাজধানী হিসেবেই বেশ পরিচিত। সম্প্রতি সেই শহরেরই এক শিক্ষার্থী সোশ্যাল মিডিয়ায় এমন একটি ছবি শেয়ার করেছেন, যা এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। সেই ছবি দেখে নেটিজ়েনদেরও মাথায় হাত।
Latest Viral Photo: রাজস্থানের কোটা শহরের কথা কে না জানে। কারণ দেশের প্রতিটি কোণ থেকে শিক্ষার্থীরা এখানে IIT-JEE পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে আসে। আর সেই জন্য এই শহরের আনাচে কানাচে প্রচুর প্রিমিয়ার ইনস্টিটিউশন রয়েছে। যারা জয়েন্ট এন্ট্রান্সের জন্য শিক্ষা দেন। রীতিমতো গ্যারেন্টি দেন IIT-JEE-তে সিট পাওয়ার। কোটা শহর ভারতের কোচিং রাজধানী হিসেবেই বেশ পরিচিত। সম্প্রতি সেই শহরেরই এক শিক্ষার্থী সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) এমন একটি ছবি শেয়ার করেছেন, যা এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল (Viral Video)। সেই ছবি দেখে নেটিজ়েনদেরও মাথায় হাত।
Kota mai kachori bhi padhai karte hue khaani padti hai. pic.twitter.com/hIs1PAGO3g
— Anushka (@Kulfei) January 12, 2023
ভাইরাল হওয়া ছবিতে দেখা যাচ্ছে, কোটা জংশনে একজন কাগজ দিয়ে তৈরি একটি প্লেটে কচুরি হাতে ধরে রয়েছেন। আর কচুরির দুটি প্লেট রয়েছে, যার মধ্যে একটি অর্ধেক খাওয়া। তবে আপনি নিশ্চয়ই ভাবছেন যে, এর মধ্যে এমন বিশেষ কী আছে যে ছবিটি ভাইরাল হয়েছে। তবে লক্ষ্য় করলে দেখবেন, যে কাগজটি দিয়ে প্লেটটি তৈরি করা হয়েছে সেটি একটি রসায়নের প্রশ্নপত্র।
অনুষ্কা নামের এক টুইটার ব্যবহারকারী ছবিটি শেয়ার করেছেন। ছবিটির ক্যাপশনে লেখা “কোটাতে কচুরি খাওয়ার সময়ও পড়াশোনা করতে হয়।” যা এখনও পর্যন্ত 1.3 লাখের বেশি ভিউ পেয়েছে। যেখানে 3,700 টির বেশি লাইক রয়েছে। অনেক নেটিজ়েন কমেন্টও করেছেন এই পোস্টে। একজন টুইটার ব্যবহারকারী লিখেছেন, “এবার কেউ কেউ প্লেটে ছাপানো প্রশ্ন সমাধান করতে শুরু করবেন।” আরেকজন মজার ছলে লিখেছেন, “এটা কিছুই না, একবার এক দোকানদার জেইই মেইনস পেপার সল্ভ করছিলাম কচুরি খাওয়ার সময়।” তৃতীয় একজন মজার কমেন্ট করেছেন,”কচোরি বিক্রেতা মনে হয় কোটা থেকে পড়াশোনা করেছেন এবং পরে সেখানে একটি কচুরির দোকান খুলেছেন।’ চতুর্থ একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, “আমি এটা বুঝতে পারছি কারণ আমি এখানে 3 বছর ধরে পড়াশোনা করছি। আমি বিরিয়ানির জন্য অপেক্ষা করতে করতেও এনসিইআরটি পড়তাম। এটি শুধুমাত্র কোটাতেই সম্ভব।”